গুজরাত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
2/11
জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ট্যুইটারে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
3/11
উপকূলরক্ষী বাহিনী, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী ও বিএসএফ-কে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
4/11
সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আজ ও আগামীকাল ১০টি জেলার সব স্কুল-কলেজ ও অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
5/11
স্থানীয় প্রশাসনকে সাহায্য করছেন জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৩৬ কোম্পানি কর্মী। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
6/11
আগামীকাল গুজরাত উপকূলে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে ‘বায়ু’-র। যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রাখা হয়েছে নৌবাহিনীকে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
7/11
এই ১০টি জেলার ৪০০ গ্রামে নিচু অঞ্চলে প্রায় ২.৯১ লক্ষ মানুষের বাস। তাঁদের বিভিন্ন সরকারি ভবনে নিয়ে গিয়ে রাখা হচ্ছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
8/11
গুজরাতের ১০টি জেলার নিচু অঞ্চলের বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
9/11
গুজরাত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কচ্ছ, মোরবি, জামনগর, জুনাগড়, দেবভূমি-দ্বারকা, পোরবন্দর, রাজকোট, আমরেলি, ভাবনগর ও গির-সোমনাথ জেলায় ‘বায়ু’-র প্রভাব পড়তে পারে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
10/11
আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, গুজরাত উপকূল থেকে ৩৪০ কিমি দূরে অবস্থান করছে অত্যন্ত শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘বায়ু’। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
11/11
ঘূ্র্ণিঝড় ‘বায়ু’-র মোকাবিলায় সবরকম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে গুজরাত সরকার। ইতিমধ্যেই সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছ অঞ্চল থেকে প্রায় তিন লক্ষ মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার