![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
AFC Cup: এএফসি কাপের নক আউটে জায়গা করে নেওয়াই লক্ষ্য প্রীতম কোটালের
AFC Cup 2022: এটিকে মোহনবাগান (Atk Mohun bagan) হারায় মাজিয়াকে, তা হলে এই দুই জয়ী দলের মধ্যে গত ম্যাচের ফলের ভিত্তিতে কেরালার দলই নক আউট পর্বে উঠবে।
![AFC Cup: এএফসি কাপের নক আউটে জায়গা করে নেওয়াই লক্ষ্য প্রীতম কোটালের AFC Cup: despite change in style pritams aim is same win against maziya AFC Cup: এএফসি কাপের নক আউটে জায়গা করে নেওয়াই লক্ষ্য প্রীতম কোটালের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/05/24/a59e105a2f283a7209fb9f8a5c3759b2_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: দলের খেলায় বা কৌশলে পরিবর্তন করলেও লক্ষ্য থাকবে মঙ্গলবার মলদ্বীপের মাজিয়া এসআরের বিরুদ্ধে জয়। এ কথা জানিয়ে এটিকে মোহনবাগানের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার ও অধিনায়ক প্রীতম কোটাল।
চলতি এএফসি কাপে গ্রুপ ‘ডি’-র শেষ রাউন্ডের খেলায় আজ, মঙ্গলবার বিকেলে গোকুলম কেরালা এফসি যদি বসুন্ধরা কিংসকে হারাতে পারে ও রাতের ম্যাচে যদি এটিকে মোহনবাগান হারায় মাজিয়াকে, তা হলে এই দুই জয়ী দলের মধ্যে গত ম্যাচের ফলের ভিত্তিতে কেরালার দলই নক আউট পর্বে উঠবে। তবে বসুন্ধরা এই ম্যাচে জিতলে এবং মাজিয়াকে হারাতে পারলে এটিকে মোহনবাগান নক আউট পর্বে উঠবে। বিকেলের ম্যাচ ড্র হলে অবশ্য রাতে এটিকে মোহনবাগান ড্র করেই গোলপার্থক্যের বিচারে নক আউটে চলে যেতে পারবে।
তবে ড্র নয়, জয়ই লক্ষ্য সবুজ-মেরুন বাহিনীর। প্রীতম জানালেন, “আমাদের একটাই মোটিভেশন, মঙ্গলবারের ম্যাচটা জেতা। জিতে পরবর্তী রাউন্ডে ওঠাটাই এখন আমাদের ফোকাস”। প্রথম ম্যাচে স্প্যানিশ ডিফেন্ডার তিরি চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পরে পরিকল্পনায় বদল আনতে হয়েছে তাঁদের। নতুন ভাবে সাজাতে হয়েছে দলকে। তিরিকে ছাড়াই তিন ব্যাকে খেলার কৌশলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছেন কি না, জানতে চাইলে প্রীতম বলেন, “দ্বিতীয় ম্যাচে প্রবীর দাসকে ডান উইংয়ে ও লিস্টন কোলাসোকে বাঁ দিকের উইংয়ে রেখে ৩-৪-৩-এ খেলি আমরা। সন্দেশ ঝিঙ্গনও ছিল সেই ম্যাচে। গোকুলমের বিরুদ্ধে আমরা অন্য স্টাইলে খেলেছিলাম। বসুন্ধরার বিরুদ্ধে তাতে কিছুটা বদল আনলেও বিশাল কিছু পরিবর্তন করা হয়নি। লক্ষ্য আমাদের একই রয়েছে। জিতে পরের রাউন্ডে ওঠা। সেই লক্ষ্যের কথা মাথায় রেখেই প্রস্তুতিও নিই আমরা”।
তিরি বা সন্দেশ, দু’জনেই যথেষ্ট ভাল ডিফেন্ডার হলেও সন্দেশের সঙ্গে যেহেতু অনেক দিন ধরে খেলছেন, তাই তাঁর সঙ্গে বোঝাপড়াটা অনেক ভাল বলে জানালেন প্রীতম। বললেন, “সন্দেশ ও তিরির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। প্রত্যেকেই খুবই ভাল খেলোয়াড়। তিনটি জিনিসই আসল, বোঝাপড়া, সংগঠন ও এবং পার্টনারশিপ। সন্দেশের সঙ্গে আমি সেই ২০১৪ থেকে খেলছি। অনূর্ধ্ব ১৯ ভারতীয় দলে আমরা একসঙ্গে শুরু করেছিলাম। ওর সঙ্গে এই তিনটি ব্যাপারই বেশ ভাল। ওর সঙ্গে ডিফেন্সকে বেশ ভাল ভাবে গুছিয়ে নিতে পারি। তিরি যেমন ভাল ডিফেন্ডার, তেমনই ভাল মানুষও। ওদের দু’জনের সঙ্গেই আমি খুব স্বচ্ছন্দে খেলি”।
গত বছর অগাস্টে মালের ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে মলদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিরুদ্ধে তারা বিরতিতে এক গোলে পিছিয়ে থাকা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত জেতে ৩-১ গোলে। ২৪ মিনিটেরর মাথায় আইসাম ইব্রাহিম গোল করে মাজিয়াকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল শোধ করেন লিস্টন কোলাসো ও ব্যবধান বাড়ান রয় কৃষ্ণা ও মনবীর সিং। সেই ম্যাচেও খেলেছিলেন প্রীতম। এক বছর আগের সেই মাজিয়ার থেকে এই মাজিয়া অনেক পরিণত বলে মনে করেন ভারতীয় দলের ডিফেন্ডার। বলেন, “এ বছর ওদের মধ্যে অনেক পরিবর্তন এসেছে। পুরো দলটাতেই পরিবর্তন এসেছে এবং ওদের কোচও নতুন। এ বছর ওরা অনেক শক্তিশালী। ওদের হারাতে গেলে আমাদের ভাল ভাবে তৈরি হতে হবে। কঠিন ম্যাচ হবে”। -- তথ্য সংগ্রহ আইএসএল মিডিয়া
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)