(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
T20 Wc: ম্যাকয়ের চোট, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে ক্যারিবিয়ান স্কোয়াডে জেসন হোল্ডার
T20 Wc: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে এবার মাঠে নেমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু প্রথম ২ ম্যাচে হারের পর টুর্নামেন্টে এখন বেশ চাপে কায়রন পোলার্ডের দল।
দুবাই: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াডে ছিলেন না। কিন্তু ওবেড ম্যাকয়ের চোট শাপে বড় হল তাঁর জন্য। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে ঢুকে পড়লেন অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার জেসন হোল্ডার। দলের বাঁহাতি পেসার ওবেড ম্যাকয় চোট পেয়ে ছিটকে যাওয়ার তাঁর স্থানে স্কোয়াডে হোল্ডারকে নেওয়া হয়েছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে এবার মাঠে নেমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু প্রথম ২ ম্যাচে হারের পর টুর্নামেন্টে এখন বেশ চাপে কায়রন পোলার্ডের দল। সুপার ১২ তে প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলেছিলেন ম্যাকয়। কিন্তু পায়ে চোট পেয়ে এবার টুর্নামেন্ট থেকেই ছিটকে গেলেন ম্যাকয়। এর আগে রিজার্ভ প্লেয়ার হিসেবে ক্যারিবিয়ান দলের সঙ্গে ছিলেন হোল্ডার। এবার মূল দলেও ঢুকে পড়লেন তিনি। ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান নির্বাচক রজার হার্পার বলেন, ‘জেসন হোল্ডার তো আগে থেকেই সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে রয়েছেন। তাই দলের সঙ্গে তাঁর মানিয়ে নিতে সমস্যা হবে না। সে একজন অভিজ্ঞ এবং বুদ্ধিমান ক্রিকেটার। আমরা জানি সে এই সুযোগটা কাজে লাগাতে মুখিয়ে রয়েছে।’
এদিকে, পরপর দুই ম্যাচে হেরে বিপাকে গতবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে নাস্তানাবুদ হতে হয়েছিল ক্যারিবিয়ান শিবিরকে। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয় ম্যাচেও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে পরাস্ত হতে হল। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে।
প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে বিধ্বস্ত হতে হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিংকে। মাত্র ৫৫ রানে অল আউট হয়ে গিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup) সর্বকালীন লজ্জার রেকর্ড গড়েছিল ক্রিস গেল-আন্দ্রে রাসেল সমৃদ্ধ ব্যাটিং লাইন আপ। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুবাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছিল ১৪৩/৮ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই উইকেট হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। রান আউট হয়ে যান তেম্বা বাভুমা। তবে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন রিজা হেনড্রিকস (৩০ বলে ৩৯ রান) ও ফান ডার ভাসেন (৫১ বলে ৪৩ রান)। তবে যাবতীয় চাপ কেটে যায় মারক্রামের ব্যাটে। চার নম্বরে নেমে ২৬ বলে ৫১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন তিনি। ১০ বল বাকি থাকতে ম্যাচ জিতে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।