![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Durand Cup: সিভেরিওর গোলে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল
Durand Cup 2023, East Bengal: শুরু থেকেই প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা লাল-হলুদ বাহিনী এ দিন ২২ মিনিটেই এগিয়ে যায় সিভেরিওর হেড করা গোলে।
![Durand Cup: সিভেরিওর গোলে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল Siverio goal takes EBFC into Durand Cup quarterfinal get to know Durand Cup: সিভেরিওর গোলে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/16/4391b5c53e58c36cdf4ea28283d96ca11692203277870206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ডার্বি জয়ের পরই যেন আত্মবিশ্বাসটা বেড়ে গিয়েছে। ফের জয় ছিনিয়ে নিল ইস্টবেঙ্গল। পাঞ্জাব এফসিকে ১-০ তে হারিয়ে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেল লাল হলুদ শিবির। এ মরশুমে লাল-হলুদ শিবিরে যোগ দেওয়া স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড হাভিয়ে সিভেরিওর গোলে এ দিন জয় পায় ইস্টবেঙ্গল এফসি। গত বছর ডুরান্ড কাপে গ্রপ পর্ব থেকে ছিটকে গিয়েছিল কলকাতার ক্লাব। ইন্ডিয়ান সুপার লিগে টেবলের নীচের দিকে ছিল তারা। কিন্তু এ মরশুমে যে তাদের সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করে আছে, মরশুমের শুরুতেই সেই ইঙ্গিত দিয়ে রাখল তারা। নতুন স্প্যানিশ কোচ কার্লস কুয়াদ্রাতের প্রশিক্ষণে প্রথমে সাড়ে চার বছর পর ডার্বি জয়, এ বার ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা। এই দুই ঘটনাই বুঝিয়ে দিল, চেনা মেজাজে ফেরার পথে হাঁটতে শুরু করেছে ইস্টবেঙ্গল।
এদিন সারা ম্যাচেই আধিপত্য বজায় রেখে জয় পায় ইস্টবেঙ্গল এফসি। শুরু থেকেই প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা লাল-হলুদ বাহিনী এ দিন ২২ মিনিটেই এগিয়ে যায় সিভেরিওর হেড করা গোলে। কর্নার কিক থেকে উড়ে আসা বলে হেড করে বল গোল করেন সিভেরিও। দ্বিতীয়ার্ধেও তাঁর হেড করা বল পোস্টে লেগে ফিরে আসে। এই গোলটি হলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত তারা।
পাঞ্জাব এফসি এ দিন প্রতিপক্ষের এলাকায় খুব একটা বেশি আক্রমণে উঠতে পারেনি। ইস্টবেঙ্গলের মাঝমাঠেই বারবার আটকে যায় তারা। নিজেদের এলাকায় লাল-হলুদ ফুটবলারদের আটকাতেই বেশি ব্যস্ত ছিল তারা। প্রথমার্ধের শেষ দিকে ব্র্যান্ডনের গোলমুখী শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচ তেমন আকর্যণীয় হয়নি। রেফারির পকেট থেকেও বারবার হলুদ কার্ডও বার করেন। চুঙনুঙ্গা, মহেশ হলুদ কার্ড দেখেন। ব্যবধান বজায় রেখে দলের মধ্যে ছোটখাটো কিছু গবেষণার দিকে মন দেন কোচ কুয়াদ্রাত। ৬৬ মিনিটের মাথায় বোরহা হেরেরা-কে তুলে হোসে পার্দোকে নামান তিনি। মাঠে নামেন ক্লেটন সিলভাও। তবে চেনা ক্লেটনকে খুঁজে পেতে যে আরও অপেক্ষা করতে হবে সমর্থকদের, তা বোঝা গিয়েছে এ দিন। ৭৪ মিনিটের মাথায় তাঁর ডিরেক্ট ফ্রি কিক বারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়।
মাত্র এক গোলের ব্যবধান তাদের অবশ্য সারাক্ষণই চাপে রাখে। কারণ, এই ম্যাচে জেতা ছাড়া তাদের সামনে কোনও রাস্তা ছিল না। প্রতিপক্ষের এই মানসিক চাপকে কাজে লাগাতে পারতেন পাঞ্জাবের ফুটবলাররা। কিন্তু তা পারেনি তারা। শেষ দশ মিনিট নিজেদের পায়ে বল রেখে এবং অতিরিক্ত পাস খেলে ম্যাচের গতি কমিয়ে রাখার প্রবণতা দেখা যায় লাল-হলুদ বাহিনীর মধ্যে। তার একটা বড় কারণ ছিল ক্লান্তিও। তথ্য সংগ্রহ- আইএসএল মিডিয়া
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)