HMPV: কোভিডের ৫ বছর পর আরেক ভাইরাসের চোখ রাঙানি! কলকাতা, বেঙ্গালুরু, আমদাবাদের পর এবার তামিলনাড়ু।
ABP Ananda Live: কর্নাটক, গুজরাত, পশ্চিমবঙ্গের পর এবার তামিলনাড়ুতে হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাসের হদিশ মিলল। চেন্নাই ও সালেমে ২জন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব ।
আক্রান্ত দু'জনের অবস্থাই স্থিতিশীল বলে জানানো হয়েছে। আক্রান্তদের স্বাস্থ্যের ওপর নজর রাখা হচ্ছে। স্বাস্থ্য দফতরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি বৈঠও হয়েছে তামিলনাড়ুতে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের শীর্ষ আধিকারিকরা।
ইতিমধ্যে কলকাতায় এই ভাইরাসে একাধিক মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন। আবার সুস্থও হয়ে উঠেছেন। তবে এই ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই বলে জানাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে বিশেষজ্ঞরা।
ভয়ঙ্কর ! নেপালে ভূমিকম্পের প্রভাবে তীব্র কম্পন উত্তরবঙ্গে, চিন্তা বাড়ছে পাহাড়ে
নেপালের লোবুচে থেকে ৯০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে ভূমিকম্পের উৎসস্থল। সেখানে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৭ দশমিক ১। ভূমিকম্পের জেরে তিব্বতে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দিল্লি ও বিহারের মধুবনী জেলা ও শিবহরে কম্পন অনুভূত হয়। ভারত, নেপাল, তিব্বত, বাংলাদেশের সঙ্গে কম্পন টের পাওয়া গেল চিন-ভুটানেও। চিনে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৭ দশমিক ১। শহরের একাধিক জায়গায় প্রায় ১ মিনিট ধরে কম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলাতেও। ভূমিকম্পের কিছুক্ষণের মধ্যেই একাধিক জায়গায় আফটার শক অনুভূত হয়। সকাল ৭টা ২মিনিটে প্রথম আফটার শক অনুভূত হয়। সেই সময়ে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৭। এরপরে পরে আরও তিনবার আফটার শক অনুভূত হয়।
২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয় নেপালে। ভূমিকম্পের জেরে এভারেস্টেও তুষারধস নামে। সেই সময়ে মৃতের সংখ্যা ২হাজার ৪০০ ছাড়িয়েছিল।সম্পূর্ণ
বিধ্বস্ত হয়ে যায় কাঠমাণ্ডু, পোখরা-সহ নেপালের বিস্তীর্ণ এলাকা। কাঠমান্ডুর পরিচয় পাটন স্কোয়ার মন্দির ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। ধ্বংস হয়ে যায় নেপালের একাধিক রাস্তা। নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় বহু হাসপাতাল, বাড়ি। ধুলিসাৎ হয়ে যায় কাঠমান্ডুর দরবার স্কোয়ার। সর্বস্ব হারিয়ে দিনের পর দিন রাস্তায় কাটাতে বাধ্য হন হাজার হাজার মানুষ।