Raigaunj News: ২১ জুলাইয়ের পোস্টার সরানোয় রায়গঞ্জে সরকারি অফিসে ঢুকে তৃণমূল নেতার দাদাগিরি
ABP Ananda LIVE: ২১ জুলাইয়ের পোস্টার সরানোয় এবার রায়গঞ্জে সরকারি অফিসে ঢুকে তৃণমূল নেতার দাদাগিরি, সরকারি আধিকারিককে হুমকি।West Bengal News: সরকারি দফতরে ঢুকে আধিকারিককে শাসানি! সরকারি দফতরে ঢুকে সরকারি ইঞ্জিনিয়ারকে হুমকি। রায়গঞ্জে তৃণমূল প্রভাবিত কর্মচারী সংগঠনের দাদাগিরি। অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারের অফিস থেকে ২১ জুলাইয়ের প্ল্য়াকার্ড সরানোয় হুমকি। অ্য়াসিস্ট্য়ান্ট ইঞ্জিনিয়ারের ঘরে চড়াও তৃণমূল প্রভাবিত রাজ্য় সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের সদস্য়রা অ্য়াসিস্ট্য়ান্ট ইঞ্জিনিয়ারকে ২১ জুলাইয়ের প্ল্য়াকার্ড লাগানোর নির্দেশ!
শহরের ত্রিফলা আলোর ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার? প্রশ্নটা উঠছে। কারণ এনিয়ে দ্বন্দ্ব দানা বেঁধেছে কলকাতা পুরসভার অন্দরেই। মেয়র পারিষদের দাবি, ত্রিফলা স্তম্ভ খারাপ হলে আর সারানো হবে না, বসবে নতুন আলো। সেখানে মেয়রের দাবি, ত্রিফলা কলকাতার পরিচিতি, সরানো হবে না, খারাপ হলে সারানো হবে। রাজ্যে ক্ষমতার পালা বদলের পর ২০১২ সালে শহরের রাস্তার ২ পাশে বসানো হয় হাজার হাজার ত্রিফলা আলো। শহরকে আলোকিত করার পাশাপাশি লক্ষ্য ছিল সৌন্দর্যায়ন। কিন্তু, শুরু থেকেই এই বাতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে বিতর্ক। দরপত্রে ‘দুর্নীতি’... বরাতে 'স্বজনপোষণ'। বেশি দামে বাইরে থেকে ত্রিফলা বাতিস্তম্ভ কেনা থেকে স্তম্ভ বসানোর দূরত্ব - না বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ত্রিফলা বাতিস্তম্ভে নীলসাদা স্ট্রিপ লাইট লাগানো নিয়েও বিতর্ক কম হয়নি। বাতিস্তম্ভের খোলা জয়েন্ট বক্সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে একাধিক। এই সব বিতর্কের জেরে শহরে নতুন করে বাতিস্তম্ভ বসানো প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তার জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বসেছে এবং বসছে নতুন আলো।