এক্সপ্লোর
Advertisement
কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের আমন্ত্রণপত্র থেকে নাম বাদ, ট্যুইটে ক্ষোভপ্রকাশ রাজ্যপালের
বিতর্ক তৈরি হয়েছিল আগেই। এবার তা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন খোদ আচার্য তথা রাজ্যপাল। শুক্রবার কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন। আমন্ত্রণপত্রে চার মন্ত্রী - পার্থ চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, গৌতম দেব এবং বিনয়কৃষ্ণ বর্মনের নাম রয়েছে। কিন্তু, বাদ পড়েছে আচার্য তথা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের নাম। ধবার এনিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়ে, তিনি ট্যুইট করেন, ‘১৪ ফেব্রুয়ারি কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠান হবে। মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, গৌতম দেব, রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং বিনয়কৃষ্ণ বর্মনকে সমাবর্তনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আচার্য, যাঁর এই অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ হওয়ার কথা, তাঁর কাছেই কোনও তথ্য নেই। আমরা কোথায় যাচ্ছি!’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবশ্য শুরু থেকেই দাবি করে আসছে, রাজভবনে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, কোনও সাড়া মেলেনি। এনিয়ে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক টানাপোড়েন। এর আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে গেট পর্যন্ত পৌঁছেও, কর্মী-বিক্ষোভের জেরে সেখান থেকে ফিরে আসতে হয় আচার্য তথা রাজ্যপালকে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে নজরুল মঞ্চে পৌছোলেও, বিক্ষোভের জেরে মঞ্চে উঠতে পারেননি তিনি। এবার আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে আচার্যকে আমন্ত্রণ নিয়ে তৈরি হল বিতর্ক।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবশ্য শুরু থেকেই দাবি করে আসছে, রাজভবনে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, কোনও সাড়া মেলেনি। এনিয়ে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক টানাপোড়েন। এর আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে গেট পর্যন্ত পৌঁছেও, কর্মী-বিক্ষোভের জেরে সেখান থেকে ফিরে আসতে হয় আচার্য তথা রাজ্যপালকে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে নজরুল মঞ্চে পৌছোলেও, বিক্ষোভের জেরে মঞ্চে উঠতে পারেননি তিনি। এবার আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে আচার্যকে আমন্ত্রণ নিয়ে তৈরি হল বিতর্ক।
বাংলা
শোভাবাজার মেট্রো স্টেশনে দুর্ঘটনা, ব্যাহত মেট্রো চলাচল
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement