8th Pay Commission: অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মীদের জন্য বড় উপহার, অষ্টম পে কমিশনে কত বাড়বে পেনশন ?
Pension Rule: গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই পে কমিশনের অনুমোদন দিয়েছেন। এর মাধ্যমে ৪৯.১৮ লক্ষ কেন্দ্র সরকারি কর্মী এবং আরও ৬৪.৮৯ লক্ষ অবসরপ্রাপ্ত কর্মী উপকৃত হবেন।

Pension Rule: কেন্দ্র সরকারি কর্মীরা বহুদিন ধরেই অষ্টম পে কমিশনের অপেক্ষা করে চলেছেন। এবার কেন্দ্র সরকার বাজেটের আগেই এই সুখবর দিয়েছে। অষ্টম পে কমিশন (8th Pay Commission) অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র। কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের মনে খুশির জোয়ার। গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই পে কমিশনের অনুমোদন দিয়েছেন। এর মাধ্যমে ৪৯.১৮ লক্ষ কেন্দ্র সরকারি কর্মী এবং আরও ৬৪.৮৯ লক্ষ অবসরপ্রাপ্ত কর্মী উপকৃত হবেন। একইসঙ্গে কিছু কিছু রাজ্য সরকার যেমন দিল্লি সরকারও কেন্দ্রের এই পে কমিশনের সিদ্ধান্তে সহমতি জানিয়েছে। এর মাধ্যমে কেন্দ্র সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের পেনশন বৃদ্ধি পাবে।
কিছুদিনের মধ্যেই তৈরি হবে কমিটি
কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের বিভিন্ন সংগঠনের বক্তব্য অনুসারে সরকার বহুবার সরকারি কর্মীদের বেতনের ক্ষেত্রে এই অষ্টম পে কমিশন চালু করতে চেয়েছিল। ফিনান্স সেক্রেটারি টিভি সোমানাথনকে গত বছর বাজেট পেশের সময় এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি জানিয়েছিলেন যে এই কাজ করার জন্য আরও প্রচুর সময় আছে হাতে। এখন এই কমিশন অনুমোদিত হয়ে গিয়েছে, ফলে খুব শীঘ্রই কমিটিও গঠিত হবে।
বেতন ও পেনশন
অষ্টম পে কমিশন চালু হলে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর রাখা কত হবে তা নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর মাধ্যমে কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের বেতন ১৮ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হবে ৩৪,৫৬০ টাকা। একইসঙ্গে পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম পেনশন হবে ১৭,২৮০ টাকা। পেনশনভোগীদের জন্য ডিএ এবং ডিআর অ্যাডজাস্টমেন্টও হবে এই অঙ্কের সঙ্গে। কিছু কিছু প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর রাখা হবে ২.৮৬-তে।
আগামী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এই অষ্টম পে কমিশন চালু হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালে নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বে চালু হয়েছিল সপ্তম পে কমিশন। প্রতি ১০ বছর অন্তর একটি করে নতুন পে কমিশন চালু করা হয় কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে। গতকাল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই ঘোষণা করেছেন। তবে এখনও পর্যন্ত যা খবর মিলেছে, সেই অনুযায়ী, অষ্টম বেতন কমিশনের আওতায় বেতনের বৃদ্ধি বা হ্রাস নির্ভর করবে কর্মীর দক্ষতার উপর। বেতন বৃদ্ধি বা হ্রাসের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকেও মাপকাঠি হিসেবে ধরা হতে পারে। কর্মীদের দক্ষতাকে এগিয়ে রাখা হতে পারে, যাকে সরকারের পরিভাষায় 'ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর' বলা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: SEBI Ban: ১ মাসেই ৩৭২ শতাংশ মুনাফা ! শেয়ারে কারচুপির অভিযোগ; এই সংস্থাকে নিষিদ্ধ করল সেবি






















