Bidisha Death: সামনে এল বিদিশা দে মজুমদারের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট
Bidisha Dey Majumdar Death: বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুরহস্যে ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে তাঁর এক বান্ধবীর চাঞ্চল্যকর সমস্ত তথ্য। এবার সামনে এল বিদিশার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট।
কলকাতা: গতকালই মডেল-অভিনেত্রী বিদিশা দে মজুমদারের (Bidisha Dey Majumdar) নাগেরবাজারের ফ্ল্যাট থেকে তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে দুই অভিনেত্রীর অকাল মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে বিনোদন জগতে। বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুরহস্যে ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে তাঁর এক বান্ধবীর চাঞ্চল্যকর সমস্ত তথ্য। এবার সামনে এল বিদিশার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট।
বিদিশা দে মজুমদারের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট-
এবার সামনে এসেছে মডেল অভিনেত্রী বিদিশা দে মজুমদারের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। সেই অনুযায়ী জানা গিয়েছে, মডেল - অভিনেত্রীর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে যে, আত্মঘাতী হয়েছেন বিদিশা। কিন্তু কী কারণে নিজেকে শেষ করে দেওয়ার মতো পদক্ষেপ নিলেন বিদিশা, সে নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
আরও পড়ুন - Pallavi Dey Death: জামিন পেলেন না পল্লবী দের লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক, কী নির্দেশ আদালতের?
প্রসঙ্গত, এবিপি আনন্দকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রয়াত মডেল-অভিনেত্রী বিদিশা দে মজুমদারের বান্ধবী জানান যে, মৃত্যুর আগের রাতেই তাঁকে মেসেজ করেছিলেন বিদিশা। কী লেখা ছিল সেই মেসেজে? বিদিশার বান্ধবী জানাচ্ছেন, যে যুবকের সঙ্গে গত পাঁচমাস ধরে সম্পর্কে ছিলেন বিদিশা, তাঁর সম্পর্কে একাধিক কথা লিখেছিলেন তিনি। বান্ধবী বলছেন, 'আমাকে রাত ১টা নাগাদ ও (বিদিশা) হোয়াটসঅ্যাপ করে। তাতে লেখা ছিল, 'আমি ওকে খুব ভালোবাসি। ওকে ছাড়া আমি থাকতে পারব না। কারও সঙ্গে ওকে আমি ভাগ করে নিতে পারব না।' ওর মেসেজ পেয়েই আমি ওকে ফোন করতে থাকি। কিন্তু ওর ফোন ওয়েটিং ছিল। ফের ভোর চারটে নাগাদ ওর সঙ্গে আমার কথা হয়। আমি জিজ্ঞাসা করি যাব কিনা। কিন্তু ও বলে এখন আসতে হবে না। সকালে আসার কথা বলে। আমি ভাবি বিকেলে দেখা করব। সন্ধেবেলাও ওর সঙ্গে আমার ফোনে দেড় ঘণ্টা কথা হয়। কিন্তু সন্ধ্যেবেলা যে সব শেষ হয়ে যাবে, তা ভাবতেও পারিনি।'
দমদমের নাগেরবাজারে ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকতেন। তবে আদতে তিনি কাঁকিনাড়ার বাসিন্দা। তাঁর মৃত্যুর খবরে শোকগ্রস্ত গোটা এলাকা। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রীর মা। তাঁর মায়ের কথায়, মেয়ের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছিল গত পরশু। সোমবারই কাঁকিনাড়া থেকে নাগেরবাজারের ফ্ল্যাটে ফিরে যান তিনি। 'আমার মেয়ে খুব সহজ ছিল। ও এমন কাজ করতেই পারে না। কারও সঙ্গে কোনও গণ্ডগোলের কথাও শুনিনি। কিছুদিন আগে অডিশন দিয়ে এসেছিল। বাবার সঙ্গে অনেক কথা শেয়ার করত, আমি রেগে যেতাম বলে আমাকে অত বলত না।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
