Calcutta High court: মুখ্যসচিবের বিরুদ্ধে জারি আদালত অবমাননার রুল
বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায় এই মামলায় গত বছর সেপ্টেম্বরে নির্দেশ দেন, এই বিষয়ে কী করা যায় তা নিয়ে পরিবহণ সচিব ও অর্থসচিবের সঙ্গে আলোচনা করে মুখ্যসচিব বিস্তারিত পরিকল্পনা তৈরি করবেন।
কলকাতা: মুখ্যসচিবের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায়। আদালতের নির্দেশ কেন মানা হয়নি, তা আগামী ২০ মে-র মধ্যে মুখ্যসচিবকে জানাতে বলা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ সংস্থার একটি মামলার সূত্রে এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। নির্দেশ না মানার অভিযোগ উঠেছে পরিবহণ সচিব ও অর্থসচিবের বিরুদ্ধেও।
আদালত সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত এক কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের জন্য পেনশন প্রকল্প চালির দাবিতে মামলা করেন। বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায় এই মামলায় গত বছর সেপ্টেম্বরে নির্দেশ দেন, এই বিষয়ে কী করা যায় তা নিয়ে পরিবহণ সচিব ও অর্থসচিবের সঙ্গে আলোচনা করে মুখ্যসচিব বিস্তারিত পরিকল্পনা তৈরি করবেন। অভিযোগ, ৮ মাস কেটে গেলেও সেই নির্দেশ মানা হয়নি। তার প্রেক্ষিতেই আদালত রুল জারি করে।
আরও পড়ুন: Hoogly News: টিউবওয়েল থেকে জল তুলে বিক্রির অভিযোগ, অভিযান চালিয়ে বেআইনি কারবার বন্ধ করল প্রশাসন
আরও পড়ুন: Governor On Education System: "রাজ্যের শিক্ষার পরিবেশ দেখে রাতে ঘুম আসে না,'' তোপ রাজ্যপালের
মুখ্যসচিব ও ডিজি-কে রাজ্যপালের চিঠি: ‘কার নির্দেশে বৈঠক বয়কট ?’, এবার মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজি-র কাছে কৈফিয়ত তলব করলেন রাজ্যপাল (Jagdeep Dhankhar) জগদীপ ধনকড়। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) নেতাই সফরে বাধার অভিযোগে রিপোর্ট তলব করেছিলেন রাজ্যপাল। মুখ্যসচিব ও ডিজিপিকে রাজভবনে তলব করেছিলেন ধনকড়। কিন্তু, করোনা ও গঙ্গাসাগরের কারণে ‘নির্দেশ’ অনুযায়ী যাচ্ছেন না বলে জানিয়ে পাল্টা চিঠি দেন মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজি। এর পরিপ্রেক্ষিতে কার নির্দেশে বৈঠক বয়কট, তা জানাতে নির্দেশ দেন রাজ্যপাল। বিকেল ৫টার মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল।
'রাজ্যের শিক্ষার পরিবেশ দেখে রাতে ঘুম আসে না': সায়েন্স সিটির (Science City) এক অনুষ্ঠানে রাজ্যের শিক্ষার পরিবেশ নিয়ে কড়া সমালোচনা করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় (Governor Jagdeep Dhankhar)। তিনি ওই অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় বলেন, "রাজ্যের শিক্ষার পরিবেশ দেখে রাতে ঘুম আসে না।'' রাজ্যপালের অভিযোগ, তাঁকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে কম আমন্ত্রণ জানানো হয়। তাঁকে উপাচার্যরা এড়িয়ে চলেন বলেও অভিযোগ করেছেন রাজ্যপাল।