Hooghly News: রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপ, অভিযুক্ত হিসাবরক্ষক
Chandannagar Incident: চন্দননগরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপ। কোপ মারার অভিযোগ ব্যাঙ্কেরই সহকর্মীর বিরুদ্ধে।
সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়, হুগলি: চন্দননগরে (Chandannagar) রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের (nationalized bank) অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারকে (assistant manager) ধারাল অস্ত্র (sharp weapon) দিয়ে কোপ (attack)। কোপ মারার অভিযোগ ব্যাঙ্কেরই সহকর্মীর বিরুদ্ধে।
কী হয়েছে?
খবর পেতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। প্রাথমিক ভাবে ধারণা, পুরনো বিবাদ থেকেই হামলা। অন্তত তেমনই অনুমান ওই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের কর্মীদের। কিন্তু ঠিক কী ঝামেলা হয়েছিল? কখন হামলা চলল? এমন একাধিক প্রশ্নের উত্তর এখনও স্পষ্ট নয়। মোটের উপর অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারের ওপর এই হামলার অভিযোগে হিসাবরক্ষকের দিকে আঙুল উঠছে। তাঁকে আটক করেছে পুলিশ। অন্য দিকে ধারাল অস্ত্রের আঘাতে আহত অঙ্কিতাকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। প্রসঙ্গত, দশমীর রাত থেকেই একের পর এক ভয়ঙ্কর ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য।
যা যা ঘটল...
প্রতিমা বিসর্জনের সময় জলপাইগুড়ির মাল নদীতে হড়পা বানের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে এর মধ্যেই আশঙ্কা জানিয়েছে প্রশাসন। স্থানীয় সূত্রে খবর, এর মধ্যে যে কজন মৃতের হদিশ মিলেছে তাঁদের মধ্যে ১০ বছরের এক বালিকা রয়েছে। গতকাল মাঝরাত পর্যন্ত চলে উদ্ধারকাজ। তারপর প্রবল বৃষ্টির জেরে উদ্ধারকাজ সাময়িক বন্ধ হয়। মালবাজারের মাল নদীতে হড়পা বান। জলের তোড়ে ভেসে গিয়ে এখনও পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ আরও অনেকে।আজ সকালে নদীর বিভিন্ন অংশে চালানো হবে তল্লাশি। পুলিশ সূত্রে খবর, ৭০টি প্রতিমা বিসর্জনের জন্য আনা হয়েছিল। তার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০টি প্রতিমা বিসর্জনের পরই বিপর্যয় ঘটে। এই বিপর্যয় নিয়ে স্থানীয় সূত্রে একটা সম্ভাবনার কথাও বলা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে দাবি, নদীখাতে আগেই বোল্ডার ফেলা হয়েছিল, যাতে, যেদিকে বিসর্জন হবে, সেদিকে বেশি জল থাকে। হড়পা বানের সময় তা হিতে বিপরীত হয়েছে। যেখানে বিসর্জন হচ্ছিল, সেদিকেই প্রবল স্ত্রোত এসে সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায় বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি। এতেই শেষ নয়। অন্য দিকে আবার আরামবাগের দিঘির ঘাটে বিসর্জনকে কেন্দ্র করে দুই পাড়ার সংঘর্ষের জেরে মৃত্যু হয় এক কিশোরের। তাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগে এলাকায় উত্তেজনা। তুলে নিয়ে গিয়ে খুনের অভিযোগ করে পরিবার। দুর্গোৎসবের আনন্দের রেশ এখনও ফুরোয়নি। মধ্যেই উত্তর থেকে দক্ষিণ, একের পর এক নানা অঘটনে শোকের ছায়া রাজ্যের নানা প্রান্তে। তার মধ্যে চন্দননগরে এমন হামলার অভিযোগ।
আরও পড়ুন:৫৭১ দিনে SSC-র নবম-দশমের চাকরিপ্রার্থীদের অবস্থান, সুরাহা অধরাই