ED Investigation: প্রতারণা মামলার তদন্তে ইডি, শহরে বাজেয়াপ্ত বিপুল নগদ
Call Centre Fraud Case: কলকাতা শহরের একাধিক এলাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বিপুল নগদ
![ED Investigation: প্রতারণা মামলার তদন্তে ইডি, শহরে বাজেয়াপ্ত বিপুল নগদ Lakhs of cash recovered from Kolkata in call center fraud case investigated by ED ED Investigation: প্রতারণা মামলার তদন্তে ইডি, শহরে বাজেয়াপ্ত বিপুল নগদ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/02/22/b45a7f75d767fd66d644b6c154ecd0ae1708583602424385_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রকাশ সিনহা, কলকাতা: ফের কলকাতা শহরে নগদ টাকা উদ্ধার। ৪০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED Raid in kolkata)। কল সেন্টার প্রতারণা (Call Centre Fraud) মামলায় বাজেয়াপ্ত নগদ। পার্ক সার্কাস থেকে ২০ লক্ষ, এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত। সূত্রের খবর, সল্টলেক থেকে ৫ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইডির দাবি, তদন্ত চলাকালীনও চলছিল প্রতারণা চক্র (Ed on Fraud Case)।
গতকাল সকাল থেকেই ইডির আধিকারিকরা কল সেন্টার প্রতারণার মামলায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে। ইডি সূত্রের খবর, বিভিন্ন এলাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে নগদ। বৃহস্পতিবারও তল্লাশি অভিযান চলছে। ইডি আধিকারিকদের সন্দেহ আরও নগদ লুকনো রয়েছে।
ইডির দাবি কুণাল গুপ্তা এই গোটা প্রতারণা চক্রের মাস্টারমাইন্ড। কিন্তু দেখা গিয়েছে কুণালকে ধরার পরেও এই প্রতারণা চক্র চলছিল। তারপরেও প্রতারণা করা হচ্ছিল। সেই সূত্রেই আরও কটি নাম ইডির হাতে এসেছে। সেইমতোই কাজ করতে চায় ইঢি। ইডি সূত্রে দাবি, এই প্রতারণা থেকে পাওয়া টাকার একটি অংশ দুবাই বা বিদেশে পাচারও করে দেওয়া হয়েছে।
কোন মামলায় তল্লাশি:
ভুয়ো কল (Fake Call Centre) সেন্টার খুলে হাজার কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগের মামলায় শহরজুড়ে অভিযান ইডির। এই মামলায় মূল অভিযুক্ত কুণাল গুপ্তা। ওই ব্যক্তিকে প্রথম ধরা যায়নি। দুবাই পালিয়ে গিয়েছিল। কুণালের নামে লুক আউট নোটিশ জারি করা হয়েছিল। তারপর একদিন হঠাৎ করেই ইডির অফিসে হাজির হয় কুণাল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, পরে আদালতের নির্দেশে তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়। তাঁকে গ্রেফতার করে সিআইডি (CID)। এবার তাঁর ঘনিষ্ঠদের একাধিক ঠিকানায় চলেছে তল্লাশি। বুধবার সকাল থেকে বেনিয়াপুকুরের তাঁতিবাগান লেনে তল্লাশি চালিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ED-র দাবি, ২০০৫ সালে ভুয়ো কল সেন্টার খুলে বিদেশি নাগরিকদের থেকে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা প্রতারণা করেছেন কুণাল। দীর্ঘদিন দুবাইতে ছিলেন অভিযুক্ত। তাঁর নামে লুক আউট সার্কুলারও জারি করে রেখেছিল ইডি। অভিযোগ, সিআইডি হেফাজতে থাকাকালীন নিজের কয়েকজন সহযোগীকে ফোন করে প্রমাণ লোপাটেরও চেষ্টা করেছেন কুণাল।
এখন যে তল্লাশি চলছে তাতে ইডি আধিকারিকদের সন্দেহ আরও টাকা উদ্ধার হতে পারে, গ্রেফতার হবে কি না, বলবে সময়।
আরও পড়ুন: বাড়ির বাইরে গেলে সঙ্গে রাখুন ছাতা, আজ কোথায় বৃষ্টির পূর্বাভাস?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)