(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Nabanna Abhijan: প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরিপ্রার্থীদের নবান্নে যেতে বাধা পুলিশের
Job Seekersজুন মাসে, শহিদ মিনার চত্বর থেকে, এভাবেই SSC চাকরিপ্রার্থীদের অবস্থান তুলে দিয়েছিল পুলিশ।সম্প্রতি সল্টলেকে, TET উত্তীর্ণ নন ইনক্লুডেড চাকরিপ্রার্থীদেরও, মাঝরাতে টেনে-হিঁচড়ে সরিয়ে দেয় পুলিশ।
কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে, এবার নবান্নে যাওয়ার চেষ্টা, ২০০৯ সালের, প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের। যদিও, এদিন শুরুতেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। দু’পক্ষের মধ্যে বচসাও বাধে।
নবান্ন অভিযানে বাধা চাকরিপ্রার্থীদের: জুন মাসে, শহিদ মিনার চত্বর থেকে, এভাবেই SSC চাকরিপ্রার্থীদের অবস্থান তুলে দিয়েছিল পুলিশ। সম্প্রতি সল্টলেকে, TET উত্তীর্ণ নন ইনক্লুডেড চাকরিপ্রার্থীদেরও, মাঝরাতে টেনে-হিঁচড়ে সরিয়ে দেয় পুলিশ। এবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার জন্য, নবান্ন যেতে চেয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়লেন ২০০৯ সালের, দক্ষিণ ২৪ পরগনার, প্রাথমিক শিক্ষক চাকরিপ্রার্থীরা। এই চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, তাঁরা বাম আমলে প্রথম চাকরির পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১৩ বছর ধরে চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন। ২৬ দিন ধরে গাঁধী মূর্তির নীচে তাঁদের অবস্থান চলছে। এখনও অবধি কোনও সুরাহা না হওয়ায়, শুক্রবার নবান্নে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চান, ২০০৯ সালের দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিক শিক্ষকের এই চাকরিপ্রার্থীরা। তবে নবান্ন যেতে চাইলেও, শুরুতেই তাঁদের আটকে দেন ময়দান থানার পুলিশ অফিসাররা। ময়দান থানার তরফে জানানো হয়েছে, এভাবে নবান্নে যাওয়া বা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করা যায় না। প্রোটোকল মেনে যেতে হয়। আন্দোলনকারীদের নবান্নের ইমেল আইডি দেওয়া হয়েছে। এক চাকরিপ্রার্থী দেবাশিস বিশ্বাস বলেন, “পুলিশ ইমেল আইডি দিয়েছে। বহু আবেদন করেছি। সুরাহা হয়নি। ১৩ বছর ধরে অপেক্ষা করছি।’’
২০০৯ সালে প্রাথমিকের শিক্ষকের চাকরির পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল। ২০১০ সালে পরীক্ষা হয়। কিন্তু, তারপর সেই পরীক্ষা বাতিল হয়ে যায়। তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর আদালতের নির্দেশে নতুন করে পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ হয়।তবে অন্যান্য জেলার নিয়োগ হলেও দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্যানেল প্রকাশ ও নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি বলে অভিযোগ। তারপর ১৩ বছর কেটে গেছে। আরও কতদিন? হতাশার সুরে প্রশ্নই তুলছেন এই চাকরিপ্রার্থীরা।
এদিকে যে কোনও শর্তে জামিনের আবেদন মানিক ভট্টাচার্যর (Manik Bhattacharya)। আদালতে জামিনের আবেদন করে সওয়াল মানিকের আইনজীবীর। আদালতে মানিকের জামিনের আবেদনের বিরোধিতা ইডির। ইডির দাবি, “নিয়োগ দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগ মানিকের। মানিকের পরিবারের একাধিক সদস্যর সন্দেহজনক অ্যাকাউন্ট মিলেছে। মানিকের স্ত্রীর অন্য ব্যক্তিদের সঙ্গে একাধিক জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের হদিশ। মানিকের স্ত্রীর জয়েন্ট অ্যাকাউন্টগুলিতে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন টাকা।