![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Suvendu Adhikari:'কর্মচারীদের গায়ে হাত পড়লে কাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে,' অভিষেকের সভায় অনুমতির পরই হুঙ্কার শুভেন্দুর
Abhishek Banerjee Meeting At Shahid Minar:'কর্মচারীদের গায়ে হাত পড়লে আগামীকাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে,' কলকাতা হাইকোর্ট অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিতেই হুঙ্কার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।
![Suvendu Adhikari:'কর্মচারীদের গায়ে হাত পড়লে কাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে,' অভিষেকের সভায় অনুমতির পরই হুঙ্কার শুভেন্দুর Suvendu Adhikari Raises Voice As Calcutta HC Gives Permission For Meeting Of Abhishek Banerjee At Shahid Minar Suvendu Adhikari:'কর্মচারীদের গায়ে হাত পড়লে কাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে,' অভিষেকের সভায় অনুমতির পরই হুঙ্কার শুভেন্দুর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/03/28/e1d3cc8c9bef36c8f29d8009259a41ed1680005248518482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: 'কর্মচারীদের গায়ে হাত পড়লে আগামীকাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে,' কলকাতা হাইকোর্ট অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee Meeting) সভায় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিতেই হুঙ্কার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। বললেন, '২০২১ সালের ২ মে-র পর থেকে এই সরকার খেলা হবে ডিজে বাজিয়ে ১ লক্ষ বিজেপি কর্মীকে ঘরছাড়া করেছে। ১০ হাজারের বেশি বিজেপি কর্মীকে মেরেছে। মানস সাহা-সহ ৫৭ জন বিজেপি প্রার্থীকে খুন করেছে।...এই গুন্ডারা কাল শহিদ মিনারে আসবে।
বিরোধী দলনেতার কথায়...
নন্দীগ্রামের বিধায়কের অভিযোগ, 'আমার বাড়ির সামনে গত দুবছর ধরে ডিজে বাজিয়ে আমার ৮৫ বছরের বাবা ও ৭৫ বছরের মা-কে প্রতি দিন উত্যক্ত করেছে। এই গুন্ডারা কাল আসবে। কিন্তু কর্মচারীদের গায়ে হাত দিলে কাল সন্ধের পর থেকেই বাংলা অচল হবে।' এদিনই শর্তসাপেক্ষে শহিদ মিনারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় অনুমতি দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানিয়ে দেন, সিসিটিভি দিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা মুড়ে ফেলতে হবে। নির্দেশে বলা হয়, 'আদালত প্রত্যাশা করে তৃণমূল ছাত্র-যুবর পক্ষ থেকে অশান্তির উস্কানি দেওয়া হবে না। যদি এরকম হয় তার ফল ভালো হবে না,' সতর্ক করে কড়া বার্তা বিচারপতির। রাজ্যের তরফে সওয়ালেও বলা হয়েছে, যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব রাজ্যের। কিছু হলে পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, এও জানায় রাজ্য। তবে বিচারপতি মান্থা জানিয়েছেন, সিপিকে মাথায় রাখতে হবে ভবিষ্যতে যেন একই জায়গায় ২টি কর্মসূচির অনুমতি না দেওয়া হয়।
কী নিয়ে বিতর্ক?
আগামীকাল শহিদ মিনারে তৃণমূল ছাত্র-যুবর সভা রয়েছে। সেই সভার জন্য অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ কলকাতা হাইকোর্টে এসে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল, আগেও মঞ্চ ভেঙে দেওয়ার হুমকি এসেছে তাদের কাছে। বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এসেছে। বিধায়ক নৌওশাদ সিদ্দিকিকে হেনস্থা করা হয়েছে। এই ধরনের একাধিক ঘটনা ঘটেছে। ফলে, আগামীকাল শহিদ মিনার চত্বরে যে কর্মসূচির অনুমতি পুলিশ দিয়েছে, তা ইচ্ছা করে দেওয়া হয়েছে। হামলা হতে পারে। এই ধরনের একটা আশঙ্কা প্রকাশ করে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এই সভার জন্য অনুমতি দিয়েছেন। আর তার পরই সুর চড়িয়েছেন বিরোধী দলনেতা। এখন আগামীকাল কী হয়, সেটিই দেখার।
আরও পড়ুন:'মেনে চলব' বাংলো খালির নির্দেশে পাল্টা বার্তা রাহুলের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)