Ismart Jodi: দেব নাকি রুক্মিণী, কে কার দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকলেন পলক না ফেলে?
কে কার দিকে চোখের পাতা না ফেরে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারে। খেলা সেটাই। আর দুই তারকার (Dev & Rukmini) সেই খেলাতেই মজে দেলেন দর্শকেরাও।
কলকাতা: যত দিন যাচ্ছে, তত যেন রসায়ন আরও গভীর থেকে গভীরতম হচ্ছে। পর্দা হোক কিংবা পর্দার বাইরে, দেব (Dev) ও রুক্মিণী মৈত্রর (Rukmini Maitra) সম্পর্কের রসায়ন প্রতি মুহূর্তে নজর কাড়ছে অনুরাগীদের। এবার তাঁরা চমক দিলেন জিতের (Jeet) 'ইসমার্ট জোড়ি'তে (Ismart Jodi) এসে। কে কার দিকে চোখের পাতা না ফেরে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারে। খেলা সেটাই। আর দুই তারকার সেই খেলাতেই মজে দেলেন দর্শকেরাও।
অপলক নয়নে দেব-রুক্মিণী-
সদ্য নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে দেব ও রুক্মিণী একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। ভিডিওটি টেলিভিশনের জনপ্রিয় শো 'ইসমার্ট জোড়ি'র মঞ্চের। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দেব ও রুক্মিণী মৈত্র একে অপরের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। চোখের পাতা কার আগে পড়ে, তা দেখার জন্য দাঁড়িয়ে রয়েছেন জিৎ। ব্যাকগ্রাউন্ডে চলছে, 'চোখে চোখে কথা বলো...'। আর একে অপরের থেকে চোখ সরাচ্ছেন না দুই তারকা। দেব-রুক্মিণীর সম্পর্কের এই রসায়ন আপ্লুত নেট নাগরিকরা। দেব তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে এই ভিডিও 'কিশমিশ ওয়ালা মুড' বলে শেয়ার করেছেন। তবে, শেষ পর্যন্ত দেবেরই আগে চোখের পাতা পড়ে যায়। এবং জিতে যান রুক্মিণী।
আরও পড়ুন - Sonakshi Sinha: অবশেষে 'বড় খবর' দিলেন সোনাক্ষী সিনহা
প্রসঙ্গত, 'কিশমিশ' ছবির প্রচারে জিতের শো 'ইসমার্ট জোড়ি'তে এসেছিলেন দেব ও রুক্মিণী। সেখানেই খুনসুটিতে জড়ান দেব এবং জিৎ। ইসমার্ট জোড়ির মঞ্চেও চোখে পড়ল সেই বন্ধুত্ব। মঞ্চে হাজির দেব-রুক্মিণীকে একটি খেলা খেলতে বলেন জিৎ। একে অপরের চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে পলক না ফেলে। দেব বলেন, এই খেলা নাকি হামেশাই খেলেন দেব আর রুক্মিণী। আর সবসময় রুক্মিণীও জিতে যান। এই খেলার পুরস্কারও ঠিক করে দেন জিৎ। বলেন, যে জিতবে সে অপর পক্ষের থেকে চুম্বন পাবে। রুক্মিণী তখন প্রস্তাব দেন, তিনি আর দেব নয়, এই খেলা খেলুক জিৎ আর দেব। জিৎ তখন বলেন, হাতে বা গালে নয়, চুম্বন করলে তিনি দেবের ঠোঁটেই করবেন। জিৎতের প্রস্তাব শুনে হেসে ফেলেন সকলেই। এরপর, রুক্মিণী হাঁ করে দেখলেন, গোলাপ ফুল হাতে এগিয়ে এলেন জিৎ। দেবকে জড়িয়ে সটান চুমু। তবে ঠোঁটে নয়, শেষমেশ চুমুটা গালেই খেলেন যদিও। তারপর দেব যখন ছাড়া পেলেন দেখা গেল তাঁর মুখ লজ্জায় লাল।