Rajinikanth Discharged: অবশেষে স্বস্তি, হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন রজনীকান্ত
Rajinikanth Discharged: হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন 'থালাইভা'।
চেন্নাই: দিন কয়েকের উদ্বেগের অবসান। চেন্নাইয়ের কাবেরী হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরলেন রজনীকান্ত।
Superstar #Rajinikanth walks out of Kauvery Hospital. pic.twitter.com/CYh2skXuHy
— Manobala Vijayabalan (@ManobalaV) October 31, 2021
গত ২৮ অক্টোবর রজনীকান্তকে কাবেরী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২৯ অক্টোবর খবর আসে, ভাল আছেন তিনি। অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন 'থালাইভা' (Thalaiva)। হাসপাতাল সূত্রের খবর দেওয়া হয় খুব তাড়াতাড়ি রজনীকান্তকে (Rajinikanth) হাসপাতাল থেকে ছুটি দিয়ে দেওয়া হবে। এরপর আজ, ৩১ অক্টোবর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হল তাঁকে।
প্রথমে পরিবার সূত্রে জানানো হয়েছিল, নিয়মিত চেক আপের জন্যই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি। চেন্নাইয়ের কাবেরী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। আপাতত সেখানেই রয়েছেন তিনি। চিকিৎসক অরবিন্দন সেলভারাজ জানিয়েছিলেন, করোটিড আর্টারি রিভাসকুলারাইজেশন-এ আক্রান্ত হয়েছেন রজনীকান্ত। অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয় তাঁকে।
আরও পড়ুন: Urmila matondkar Covid Positive: করোনা আক্রান্ত ঊর্মিলা মাতণ্ডকর, ট্যুইট করে জানালেন নিজেই
চিকিৎসক অরবিন্দন সেলভারাজ আরও জানান, শারীরিক স্বাস্থ্য বুঝেই অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। অভিনেতার অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। চিকিৎসায় ভালভাবেই সাড়া দেন তিনি।
গত ২৫ অক্টোবর নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আয়োজিত হয়েছিল ৬৭তম জাতীয় পুরস্কার অনুষ্ঠান। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা অভিনেত্রীদের সঙ্গে সেখানেই দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত করা হয় অভিনয় জগতের দিকপাল সুপারস্টার রজনীকান্তকে (Rajinikanth)। উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু (M. Venkaiah Naidu) হাত থেকে পুরস্কার নিতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন রজনীকান্ত। তাঁকে ভিডিওবার্তায় শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন মোহনলাল থেকে অমিতাভ বচ্চন। ভরা মঞ্চে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাওয়ার পর রজনীকান্ত তা উৎসর্গ করেছিলেন নিজের গুরুকে।
৬৭তম জাতীয় পুরস্কারের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সুপারস্টার রজনীকান্তের স্ত্রী লতা এবং জামাই ধনুষ, যিনি নিজেও 'অসুরন' ছবির জন্য সেরা অভিনেতার বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাওয়ার পরই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন রজনীকান্ত। বলেন, 'আজকের এই পুরস্কার আমি আমার গুরু কে বালাচন্দর স্যরকে উৎসর্গ করছি। আমাকে আজ এই পুরস্কারে সম্মানিত করার পিছনে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তাঁকে এবং আমার দাদা সত্যনারায়ণ রাও গায়কোয়াড়, যিনি আমার পিতৃতুল্যও বটে, আজ তাঁদেরকে খুব মনে পড়ছে। সত্যনারায়ণ রাও আমাকে জীবনের মূল্য বুঝিয়েছিলেন এবং আধ্যাত্মিকতা আমার মধ্যে ঢুকিয়েছিলেন।'