![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Kuno Cheetah Death: দু'মাসে ২ চিতার মৃত্যু কুনো জাতীয় উদ্যানে
Kuno National Park:মার্চের পর ফের চিতার মৃত্যু হল মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে। মৃত চিতাটির নাম উদয়। গত কাল উদয়ের মৃত্যুর খবর জানিয়ে স্টেট চিফ কনজারভেটর অফ ফরেস্ট জে এস চৌহান জানান, এই পরিণতির কারণ জানার চেষ্টা চলছে।
![Kuno Cheetah Death: দু'মাসে ২ চিতার মৃত্যু কুনো জাতীয় উদ্যানে Another Cheetah Died At Madhya Pradeshs Kuno National Park After March Kuno Cheetah Death: দু'মাসে ২ চিতার মৃত্যু কুনো জাতীয় উদ্যানে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/11/07/a9d0f2e8a7b361005e7c4a08b56fe8291667817286189210_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ভোপাল: মার্চের পর ফের চিতার মৃত্যু হল মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) কুনো জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park)। মৃত চিতাটির (Cheetah Death) নাম উদয়। গত কাল উদয়ের মৃত্যুর খবর জানিয়ে স্টেট চিফ কনজারভেটর অফ ফরেস্ট জে এস চৌহান জানান, এই পরিণতির কারণ জানার চেষ্টা চলছে। চিতাটি অসুস্থ ছিল। তার চিকিৎসাও চলছিল। তার মধ্যেই এই ঘটনা।
উদয়ের মৃত্যু...
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রথম দফায় যে ১২টি চিতা (৭টি পুরুষ, ৫টি মাদি) ভারতে আনা হয়েছিল, তার অন্যতম 'সদস্য' ছিল উদয়। গত বছর, সেপ্টেম্বর মাসে, নিজের জন্মদিনে, ৮টি চিতাকে কুনো জাতীয় উদ্যানে ছেড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু তার পর, গত মার্চে 'সাশা', তার পর এপ্রিলে 'উদয়'-র মৃত্যুর পর ভারতে চিতা ফেরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দিহান অনেকেই। ২৭ মার্চ, 'সাশা' নামে মাদি চিতাটির মৃত্যু হয়। কিডনি সংক্রান্ত অসুস্থতার জেরেই এই পরিণতি, জানিয়েছিলেন কুনো জাতীয় উদ্যান কর্তৃপক্ষ। তাঁদের আরও দাবি, ভারতে আনার আগে থেকেই ওই অসুস্থতা ছিল সাশার।। পরবর্তীতে শরীরে জলের ঘাটতি জনিত সমস্যা বা ডিহাইড্রেশনেও ভুগছিল, এমনই জানান কর্তৃপক্ষ। তা হলে উদয়ের মৃত্যু? এখনও কারণ স্পষ্ট নয়। তবে সে যে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল, সেটা স্পষ্ট। সব মিলিয়ে কিছুটা হলেও প্রশ্নের মুখে চিতা ফেরানোর এই প্রক্রিয়া।
কেন উদ্যোগ?
১৯৪৭ সালে তৎকালীন শেষ চিতাটির মৃত্যু হয় ভারতে। এর পর ১৯৫২ সালে চিতাকে দেশের মধ্যে বিলুপ্ত প্রাণী বলে ঘোষণা করা হয়। এর পর, বছর তিনেক আগে ফের ভারতকে চিতার বাসযোগ্য করে তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কেন্দ্র। সেই মতো গতবছর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রথম দফায় ১২টি চিতা আনা হয়, যা কিনা পৃথিবীর মধ্যে প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় স্থানান্তরণ প্রকল্প ছিল। ২০২০ সালে সুপ্রিম কোর্টও এর পক্ষেই রায় দিয়েছিল। পরীক্ষামূলক ভাবে দেশের কিছু জায়গায় আফ্রিকা থেকে আনা চিতা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়। নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাই নয় শুধু, আফ্রিকার অন্য দেশ তেকেও চিতা নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। চিতার বংশবিস্তারের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে পাঁচ বছরে লক্ষ্যমাত্রা রাখে কেন্দ্র। এর মধ্য়ে চলতি মাসের গোড়ার দিকে আবার জানা যায়, কুনো জাতীয় উদ্যানের চৌহদ্দি পেরিয়ে প্রায় ১৫-২০ কিলোমিটার দূরের খেতে ঢুকে পড়ে এক চিতা। উদ্যান কর্তৃপক্ষ তখন জাননা, নামিবিয়া (Namibia) থেকে যে আটটি চিতা আনা হয়েছিল, তারই একটি এটি। নাম, ওবান।
আরও পড়ুন:নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মেনে পুকুর উদ্ধার দক্ষিণ দমদম পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)