Jammu Kashmir School: সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে পদক্ষেপ, দুদিন স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত কাশ্মীরের শিক্ষা দফতরের
School Close: শ্রীনগর ও অবন্তীপুরা বিমানবন্দরের কাছাকাছি অবস্থিত সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুল ৯ ও ১০ মে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

নয়াদিল্লি: শ্রীনগর ও অবন্তীপুরা বিমানবন্দরের কাছে সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল ৯ মে এবং ১০ মে স্কুল বন্ধ রাখা হবে। কাশ্মীরের স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত: সীমান্তে যুদ্ধের আঁচ। এই পরিস্থিতিতে নির্দেশিকা জারি করে কাশ্মীরের স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে বারামুল্লা, কুপওয়ারা, সাব-ডিভিশন (গুরেজ) এবং শ্রীনগর ও অবন্তীপুরা বিমানবন্দরের কাছাকাছি অবস্থিত সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুল ৯ ও ১০ মে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে একইভাবে লুধিয়ানায় সমস্ত স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ৯ এবং ১০ মে লুধিয়ানায় সমস্ত স্কুল বন্ধ থাকবে। রাজস্থানের জোধপুরে সরকারি-বেসরকারি সমস্ত স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ি শিক্ষাকেন্দ্র বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভারতের ১৫টি সেনা ছাউনিকে টার্গেট করেছিল পাকিস্তান। কিন্তু সব অপচেষ্টা মাঝ আকাশেই ব্যর্থ করে দিল ভারতের আকাশপ্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, S-400। আর তারপর ভারতের পাল্টা ড্রোন হামলায় বিকল হয়ে গেল চিন থেকে আনা লাহৌরের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহৌরের পাশাপাশি ভারতের ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাওয়ালপিণ্ডিতে। এখানেই পাকিস্তান সেনার সদর দফতর। এছাড়াও ড্রোন হামলা চলেছে করাচি, গুজরানওয়ালা, ঘোটকি, অটক-সহ একাধিক এলাকায়।
মঙ্গলবার ভারতের মিডনাইট স্ট্রাইক 'অপারেশন সিঁদুর'-এ একশোরও বেশি জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের সর্বদল বৈঠকে পাকিস্তানের বর্বরোচিত জঙ্গি হামলার জবাবে ভারতের করা পদক্ষেপকে একযোগে সমর্থন জানাল বিরোধীরা। অর্থাৎ দেশের প্রশ্নে সরকার ও বিরোধীদের কোনও বিরোধ নেই। সূত্রের খবর এদিন সর্বদল বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানান, কীভাবে জঙ্গিদের ৯টি ঘাঁটিতে পিন পয়েন্ট আঘাত হানা হয়েছে। এদিন সর্বদল বৈঠকে সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকার আবেদন জানান লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গাঁধী। অন্যদিকে, পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশ সীমান্তের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের কথা কেন্দ্রকে জানান তৃণমূলের লোকসভার নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, "যখন কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন যে, ব্রিফিং দিয়ে কেন শুরু হল না। এটা পাশাপাশি রাহুল গান্ধী জানতে চাইলেন। তখন উনি (রাজনাথ সিংহ) বললেন যে, যুদ্ধকালীন সময়ে অনেক পদ্ধতি থাকে। তখন তাঁকে আবার কাউন্টারও করেন রাহুল গাঁধী- কার্গিল যুদ্ধের সময় সেটা করা হয়েছিল। কিন্তু ব্যাপারটা তার বেশি আর এগোয়নি।''






















