![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
বিতর্কে জড়ানোর সময় মিসোজিনিস্ট মানেই জানতাম না, সাফ জানালেন হার্দিক পাণ্ড্য
হার্দিকের কথায়, প্রথমবারের মতো মনে হচ্ছিল আমার নিজের জীবনের উপর আমার আর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই!
![বিতর্কে জড়ানোর সময় মিসোজিনিস্ট মানেই জানতাম না, সাফ জানালেন হার্দিক পাণ্ড্য I really didnt know what misogynistic meant Hardik Pandya on Koffee with Karan controversy বিতর্কে জড়ানোর সময় মিসোজিনিস্ট মানেই জানতাম না, সাফ জানালেন হার্দিক পাণ্ড্য](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/12/05202658/hardik-pandya.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: টেলিভিশন শোয়ে মহিলাদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার জেরে কম ভুগতে হয়নি ভারতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার হার্দিক পাণ্ড্যকে। সেই বিতর্কের প্রায় ২ বছরের মাথায় হার্দিক জানালেন মিসোজিনিস্টের মানেই জানতেন না তিনি।
২০১৯ সালের জানুয়ারিতে একটি টেলিভিশন শোয়ে মহিলাদের সম্পর্কে এমন কিছু মন্তব্য করেছিলেন হার্দিক পাণ্ড্য যা নিয়ে বিতর্কের ঝড় বয়ে যায়। কোপে পড়েন বিসিসিআইউয়ের। অস্ট্রেলিয়া সিরিজ থেকে মাঝপথে বাড়ি ফিরে আসতে হয়। ২০ লক্ষ টাকা জরিমানা দিতে হয় বিসিসিআইকে। ওঠে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগও। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর পরিচয় হয়ে ওঠে নারীবিদ্বেষী এবং যৌনতাবাদী। কিন্তু বিতর্কের সঙ্গে পাল্লা দিতে নিজের পারফরম্যান্সকে যেন হাতিয়ার করেছিলেন হার্দিক পাণ্ড্য। চলতি আইপিএল ও অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ২২ গজই তার প্রমাণ। দু বছর আগের বিতর্ক হয়তো অনেকে ভুলে গিয়েছেন। কিন্তু হার্দিক পাণ্ড্যর কাছে সেই ক্ষত এখনও ’ টাটকা‘। ২৭ বছর বয়সি দুরন্ত অলরাউন্ডার জানিয়েছেন সেই সময়ে প্রায় গোটা বিশ্ব তাঁকে মিসোজিনিস্ট অ্যাখ্যা দিয়েছিল। কিন্তু হার্দিকের কথায়, ’’ আমি সত্যিই জানতাম না মিসোজিনিস্ট মানে কী? প্রথমে ভেবেছিলাম আমাকে নিয়ে মজা করতে হয়তো এই শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। পরে আমাকে এক বন্ধু বলল, মিসোজিনিস্ট মানে যে প্রবল ভাবে নারীবিদ্বেষী।‘‘
এরপরে তাঁর সংযোজন, আমি কেন নারীবিদ্বেষী হতে যাব? মা, দিদি, বউদি, নাতাশা সবাই তো নারী। আমি তাঁদের শ্রদ্ধা করি। ওঁনারা আছেন বলেই আমরা আছি।
হার্দিক জানিয়েছেন, যখন চারদিকে আলোচনা-সমালোচনা, খুব খারাপ একটা সময় যাচ্ছে তখনও তিনি পাশে পেয়েছেন পরিবারকে। পরিবারের সাহস, সমর্থনের ফলেই তিনি ওই দিনগুলি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিলেন বলে জানিয়েছেন।
হার্দিকের কথায়, প্রথমবারের মতো মনে হচ্ছিল আমার নিজের জীবনের উপর আমার আর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই! চারপাশের সব কিছু ভেঙে পড়তে শুরু করেছে। নিজেকে কার্যত বন্দি করে ফেলেছিলাম। কিন্তু সেদিনও আমার পাশে ছিল আমার মেরুদণ্ডের মতো ছিল আমার পরিবারের নারীরা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)