![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
India News:অসমের জোরহাটের চকবাজার ভয়াবহ আগুন, পুড়ল দেড়শোরও বেশি দোকান
Fire At Assam:অসমের জোরহাটের চকবাজার এলাকায় ভয়াবহ আগুন লেগে পুড়ে গেল দেড়শোরও বেশি দোকান। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে রয়েছে ২৫টি ইঞ্জিন।পুলিশ জানিয়েছে, শর্টসার্কিট থেকে প্রথমে একটি দোকানে আগুন লাগে।
![India News:অসমের জোরহাটের চকবাজার ভয়াবহ আগুন, পুড়ল দেড়শোরও বেশি দোকান Major Fire Engulfs More Than 150 Shops At Jorhat Of Assam India News:অসমের জোরহাটের চকবাজার ভয়াবহ আগুন, পুড়ল দেড়শোরও বেশি দোকান](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/02/17/b5203ce2b70e8c6ce261cfd56685d4ea1676613934786482_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
গুয়াহাটি: অসমের (Assam) জোরহাটের চকবাজার এলাকায় ভয়াবহ আগুন (Fire) লেগে পুড়ে গেল দেড়শোরও বেশি দোকান (shops burnt)। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে রয়েছে ২৫টি ইঞ্জিন (fire tender)। পুলিশ জানিয়েছে, শর্টসার্কিট থেকে প্রথমে একটি দোকানে আগুন লাগে যা ধীরে ধীরে গ্রাস করে দেড়শোরও বেশি দোকানকে। এখনও পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। তবে বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে এখনও পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে লড়ে চলেছে দমকল।
বাজারে আগুন...
প্রাথমিক ভাবে যা জানা গিয়েছে তাতে চকবাজার এলাকারই কোনও একটি দোকানে শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লাগে। এলাকাটি ঘিঞ্জি। ফলে তার পর আগুন হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে। তবে অগ্নিকাণ্ডটি রাতের দিকে হওয়ায় বেশিরভাগ দোকানই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। প্রশাসনের দাবি, হতাহতের ঘটনা তাই এড়ানো গিয়েছে। কিন্তু তাতে আর্থিক ক্ষতি আটকানো যায়নি। প্রশাসন জানিয়েছে, ভয়ঙ্কর আগুনে বিপুল পরিমাণ জামাকাপড় ও খাবারদাবার নষ্ট হয়ে গিয়েছে। অন্তত কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট পরিস্থিতি এতটাই ভয়ঙ্কর হয়ে যায় যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে লাগোয়া টিটাবর ও মারিয়ানি শহর থেকে অতিরিক্ত ফায়ার ইঞ্জিন আনতে হয়। কিন্তু যেখানে আগুন লেগেছিল, সেই জায়গাটি এতই সরু যে দমকলের পৌঁছতে সময় লেগে যায়। দুমাসের মধ্য়ে এই নিয়ে দ্বিতীয় অগ্নিকাণ্ড ঘটল জোরহাটে। ডিসেম্বরে মারওয়ারি পাত্তি এলাকায় আগুন লেগে একাধিক দোকান নষ্ট হয়ে যায়।
আগেও আগুন...
এর আগে অসমের তিনসুকিয়ার বাঘজানে ওয়েল ইন্ডিয়ার গ্যাসের কূপে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছিল। সেটি ২০২০ সালের জুন মাসের ঘটনা। প্রাথমিক ভাবে ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। উঠে আসে একটি গ্যাসের কূপে আগুন লেগেছিল। তাতে মৃত ২ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছিল। ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছে যান জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা। কূপের আগুন নিয়ন্ত্রণ আনতে রীতিমতো নাকানিচোবানি খেতে হয় তাঁদের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অসমের কংগ্রেস সাংসদ রিপুন বরা কেন্দ্রীয় তেল মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের কাছে দ্রুত হস্তক্ষেপের আর্জি জানান। তবে ঘিঞ্জি বাজারে আগুন লাগার নিরিখে পিছিয়ে নেই এই রাজ্যও। দিনচারেক আগেই দুর্গাপুরের মুচিপাড়া বাজারে আগুন লাগে। মোবাইল ফোনের দোকানের ওই অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ২টি ইঞ্জিন। দমকলের ২টি ইঞ্জিনের এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ড, প্রাথমিক অনুমান ছিল দমকলের।
আরও পড়ুন:ঋতুকালীন ব্যথায় সবেতন ছুটি, আইন পাশ করে ইউরোপে নজির স্পেনের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)