LIVE UPDATES: ফুসফুসে আটকে কাদাজল, পোলবার ২ শিশু এখনও সঙ্কটজনক
LIVE
Background
কলকাতা: পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনায় আহত, এসএসকেএমে ভর্তি দুই পড়ুয়ার অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। দু’জনকেই রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে। এদের মধ্যে ৬ বছরের পড়ুয়াটির পাঁজরের চারটি হাড় ভেঙেছে। ফুসফুস থেকে কাদাজল সম্পূর্ণ বার করা যায়নি। ফুসফুসে ও মস্তিষ্কের অনেক জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে রয়েছে।
শিশুটি যাতে কোমায় চলে না যায় এবং তার মস্তিষ্কে অক্সিজেনের জোগান চালু থাকে, তাই রাতেই বসানো হয়েছে একমো নামে একটি বিশেষ যন্ত্র। কৃত্রিমভাবে ফুসফুস ও হৃদযন্ত্রের কাজ করবে এই যন্ত্রটি। ৭ বছরের অন্য শিশুটির অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এখনও সঙ্কট কাটেনি। তার পাঁজরের একটি হাড় ভেঙেছে। ফুসফুস থেকে কাদাজল সম্পূর্ণ বার করা যায়নি। ফুসফুসে ও মস্তিষ্কের অনেক জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে রয়েছে। দুই পড়ুয়ার চিকিৎসার জন্য গঠন করা হয়েছে ৭ সদস্যের মেডিক্যাল টিম।
পুলিশ জানিয়েছে, গতি বাড়াতে পুলকারের স্পিড লিমিটারের তার খুলে নেওয়া হয়েছিল। গাড়ির বনেটে লাগানো ছিল তারহীন স্পিড লিমিটার। নিয়ম অনুযায়ী, পুলকারের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতি নির্দিষ্ট করা রয়েছে। এক্ষেত্রে স্পিড লিমিটারের তার খুলে গাড়ির গতি বাড়ানোর চেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গতকাল পোলবা থানায় গিয়ে গাড়িটিকে পরীক্ষা করেন মোটর ভেহিকলসের অফিসাররা। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই পুলকার চালকের বিরুদ্ধে বেপরোয়া গাড়ি চালানো, গুরুতর আঘাত ও অনিচ্ছাকৃত হত্যার চেষ্টা সহ বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। দুর্ঘটনায় জখম চালক সুস্থ হলেই তাঁকে গ্রেফতার করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। পাশাপাশি, মোটর ভেহিকলসের পুলকার রিপোর্ট পেলে গাড়ি মালিকের বিরুদ্ধেও মামলা রুজু করা হবে।
“স্কুলে যাওয়ার সময় মাঝপথে হামেশাই বদলে যেত পুলকার, দাবি আহত পড়ুয়ার বাবার https://t.co/VAA6PLxvfN”
“Reporter Stories: পোলবা পুলকার দুর্ঘটনা - গতি বাড়াতে গাড়ির স্পিড লিমিটারের তার খুলে নেওয়া হয়েছিল https://t.co/uwPG2LTSMx”