Death In Copenhagen Firing: কোপেনহাগেনের শপিং মলে গুলি, হতাহতের সংখ্যা নিয়ে ধন্দে পুলিশ
Copenhagen Firing Causes Panic: কোপেনহাগেনের ফিল্ডস শপিং মলে হঠাৎ গুলি। ভারতীয় সময় গভীর রাত পর্যন্ত হতাহতের সংখ্যা স্পষ্ট নয়, জানায় স্থানীয় পুলিশ। কে বা কারা এর নেপথ্যে খোঁজ চলছে। ধৃত ১
কোপেনহাগেন: সপ্তাহান্তের ভিড়। বাকি দিনগুলোর তুলনায় লোকজন হয়তো কিছুটা বেশিই ছিল শপিং মলে (shopping mall)। হঠাৎ গুলির (fire) পিলে চমকানো আওয়াজ। মুহূর্তে বদলে গেল কোপেনহাগেন (copenhagen)শহরের ফিল্ডস শপিং মলের ছবিটা। প্রাণ বাঁচাতে তখন অন্তত শতাধিক মানুষের হুড়োহুড়ি। যদিও ততক্ষণে বেশ কয়েকজনেক মৃত্যু হয়েছে, টুইটারে জানায় স্থানীয় পুলিশ।
নেপথ্যে কে, স্পষ্ট নয়?
ভারতীয় সময়ে গভীর রাত পর্যন্ত হতাহতের সংখ্যা স্পষ্ট নয়। তবে স্থানীয় এক সংবাদমাধ্যমের দাবি, অন্ততপক্ষে তিন জনের চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। কে বা কারা এই গুলিচালনার নেপথ্যে, সেটা নিয়েও কিছু বলেনি পুলিশ। তথ্য বলতে একটাই। রক্তপাতে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু কেন হঠাৎ হামলা,সেটা জানা যায়নি।
কোপেনহাগেনের বিমানবন্দর এবং সিটি সেন্টারের মাঝামাঝি বিশাল শপিং মলটি গোটা স্ক্যানডেনেভিয়ান অঞ্চলের মানুষেরই আকর্ষণের কেন্দ্র। সপ্তাহান্ত বলে কিছুটা ভিড় বেশি ছিল। গুলিচালনার পর সেই ভিড়ে থাকা মানুষগুলো প্রাণ বাঁচাতে এলোপাথাড়ি দৌড়তে শুরু করেন। জখমদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য পৌঁছে যায় অ্য়াম্বুল্যান্স, স্ট্রেচারে করে চলতে থাকে উদ্ধারকাজ।
এখনও শপিং মলে আটকে অনেকে...
তবে পুলিশের ধারণা, এখনও অনেকে আটকে। তাঁদের নির্বিঘ্নে বের করে আনার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি অন্য কেউ যাতে ওই এলাকায় না যান সেই জন্যও সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার ঘোষণা করছে প্রশাসন। সঙ্গে আর্জি, যদি ঘটনার সময় উপস্থিত কেউ তাঁদের মোবাইল বা ক্যামেরায় কোনও সন্দেহজনক কিছু রেকর্ড করে থাকেন তা হলে সত্বর পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। গোটা চত্বর থিকথিক করছে পুলিশে। উপরে হেলিকপ্টার।
সপ্তাহখানেক আগেই নরওয়ের অসলো শহরের একটি পানশানায় গুলি চালিয়ে দুজনকে হত্যা করেছিল বন্দুকবাজ। জখম হন আরও ২১ জন। তার পর পরই আর ডেনমার্কে এমন ঘটনা।
চিন্তা বাড়ছে প্রশাসনের।
আরও পড়ুন:সিঁড়ি থেকে পড়ে কাঁধের হাড় ভাঙলেন লালুপ্রসাদ যাদব