Bankura: হস্টেল বন্ধ থাকলেও ফি চাওয়ার অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সরব ছাত্রীরা
জেলা স্কুল পরিদর্শকের দাবি, গতবছর যে কদিন স্কুল খোলা ছিল, তার ফি চাওয়া হয়েছে।
![Bankura: হস্টেল বন্ধ থাকলেও ফি চাওয়ার অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সরব ছাত্রীরা Bankura hostel was closed, the students complained against the authorities for demanding fees Bankura: হস্টেল বন্ধ থাকলেও ফি চাওয়ার অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সরব ছাত্রীরা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/29/2c71716f8a16b6af122ec610bc44c894_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পূর্ণেন্দু সিংহ, বাঁকুড়া: হস্টেল বন্ধ থাকলেও ফি চাওয়ার অভিযোগ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ ১৬ জন আদিবাসী ছাত্রী গতকাল স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট চাইতে গেলে তাঁদের কাছে ফি চাওয়া হয়। এই ঘটনায় সরগরম বাঁকুড়ার সারেঙ্গা গার্লস হাইস্কুল। জেলা স্কুল পরিদর্শকের দাবি, গতবছর যে কদিন স্কুল খোলা ছিল, তার ফি চাওয়া হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ রাজ্যের সব স্কুল। বন্ধ রয়েছে সব স্কুলের হস্টেলও। বাঁকুড়ার সারেঙ্গা গার্লস হাইস্কুলও বন্ধ। সরকারি এই স্কুলের হস্টেল বন্ধ রয়েছে গতবছর এপ্রিল থেকে। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আবাসিক আদিবাসী ছাত্রীদের কাছে হস্টেল ফি চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
করোনা আবহে গত বছর মার্চ মাসে প্রথম দফায় বন্ধ হয় এরাজ্যের স্কুল,কলেজ। ফের চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে বিধি মেনে স্কুল খোলার নির্দেশ দেয় রাজ্য সরকার। ছাত্রীদের প্রশ্ন, হস্টেল বন্ধ থাকলেও স্কুল কর্তৃপক্ষ ফি চাইছে কেন? বুধবার স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট চাইতে গেলে উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ ১৬ জন আদিবাসী পড়ুয়ার কাছে হস্টেল ফি চাওয়া হয় বলে অভিযোগ। স্কুল সূত্রে দাবি, আবাসিক আদিবাসী পড়ুয়াদের স্কুলের হস্টেল ফি বাবদ বছরে মাথাপিছু ৮ হাজার টাকা করে দেয় আদিবাসী ও অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতর। সেই টাকা পড়ুয়াদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে। বছর শেষে সেই টাকা স্কুল কর্তৃপক্ষকে দিয়ে দেন পড়ুয়ারা।
প্রধান শিক্ষিকা, রঞ্জনা বাগালের কথায়, যেহেতু স্কুল ও হস্টেল বন্ধ, তাই সারেঙ্গা গার্লস হাইস্কুলের কোনও ছাত্রী গতবছর এপ্রিল থেকে হস্টেলে থাকেননি। অথচ এ বছরও তাঁদের হস্টেল ফি- বাবদ সরকারের দেওয়া টাকা অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে। এখন সেই টাকাই চাইছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই ইস্যুতে ছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়েছে একটি আদিবাসী সংগঠন। জেলা স্কুল পরিদর্শকের দাবি, গতবছর যে সময় স্কুল খোলা ছিল, তখনকার ফি চাওয়া হয়েছে। জেলা স্কুল পরিদর্শকের দাবি, বুধবারই ওই ১৬ জন ছাত্রীকে স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট দিয়ে দেওয়া হয়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)