![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Zhang Zhan : করোনা সংক্রমণের কথা রিপোর্ট করে জেলবন্দি, চিনের কাছে ঝ্যাং ঝানের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি
Zhang Zhan : এবছর তাঁকে ১১ দিনের জন্য হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়েছিল। কিন্তু, স্বাস্থ্যের ক্রমশ অবনতি স্বত্ত্বেও তাঁকে জেলে ফের পাঠানো হয়। এমনই জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি।
![Zhang Zhan : করোনা সংক্রমণের কথা রিপোর্ট করে জেলবন্দি, চিনের কাছে ঝ্যাং ঝানের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি Human Rights Watch asked China to immediately release activist Zhang Zhan who was imprisoned for reporting on the COVID-19 Zhang Zhan : করোনা সংক্রমণের কথা রিপোর্ট করে জেলবন্দি, চিনের কাছে ঝ্যাং ঝানের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/05/c5e6ceb3015f543e3994299167325cf0_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
বেজিং : ২০২০-র মে মাসে চিনের উহান শহরে করোনা অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার কথা রিপোর্ট করেছিলেন। সেই 'দায়ে' জেলবন্দি রয়েছেন ঝ্যাং ঝান। এবার চিনের কাছে তাঁর মুক্তির দাবি জানাল মানবাধিকার ওয়াচ। এখনই নিঃশর্তে তাঁর মুক্তির দাবি জানানো হয়েছে।
গত বছর মে মাসে গ্রেফতারির পর ঝ্যাং ও তাঁর পরিবার একাধিকবার অনশন করেছেন। চিকিৎসার দাবিতে অনশন করেন তিনি। এমনকী এবছর তাঁকে ১১ দিনের জন্য হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়েছিল। কিন্তু, স্বাস্থ্যের ক্রমশ অবনতি স্বত্ত্বেও তাঁকে জেলে ফের পাঠানো হয়। এমনই জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের চিনের এক সিনিয়র গবেষক ইয়াকু ওয়াং বলেন, আরও এক শান্তিপূর্ণ সমালোচককে জেলবন্দি অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হতে দেওয়ায় চিন সরকারকে তার দায় নিতে হবে।
ঝ্যাং প্রাক্তন এক আইনজীবী। গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে উহান গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই প্রথম করোনা ভাইরাসের হদিস মেলে। এরপর মে মাসে ঝ্যাং ঝানকে পাকড়াও করে পুলিশ। তাঁকে সাংহাই নিয়ে যায়। সেখানে বাড়ি ঝ্যাংয়ের। এরপর এবছর ফেব্রুয়ারি মাসে ঝ্যাংয়ের আইনজীবীর লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়।
এদিকে উহানের ল্যাবে কাজ করার সময় কোভিড-১৯ আক্রান্ত বাদুড় তাঁকে কামড়েছিল বলে এবছরের গোড়ার দিকে স্বীকার করে নিয়েছিলেন চিনের এক বিজ্ঞানী। প্রায় দু'বছর আগে বানানো একটি ভিডিওতে তিনি এই কথা জানিয়েছেন। সেই সময় সারা বিশ্ব তো নয়ই, চিনেও ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েনি। ভিডিওতে দেখা যায়, উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির বিজ্ঞানী জীবিত ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন। অথচ, হাতে গ্লাভস বা মুখে মাস্ক কোনওটাই নেই। পিপিই পরা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে নিয়মবিধি আছে তা লঙ্ঘন করে এই কাজ করেন তিনি। এনিয়ে শোরগোল পড়ে যায়। অনেকেই বলেন, সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
যদিও চিন বারবার বলে আসছে, উহানে ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু কোথা থেকে এবং কীভাবে উৎপত্তি হয়েছে তা জানা আবশ্যিক নয়। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষের দিকে প্রথম চিনে করোনার হদিস পাওয়া যায়। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। আমেরিকা সহ বিশ্বের ক্ষমতাশালী দেশগুলি চিনের দিকে আঙুল তুলতে শুরু করে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)