উত্তরোত্তর বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে প্রার্থী ও কাউন্টিং এজেন্টদের করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট ছাড়া গণনাকেন্দ্রে প্রবেশ নয়। জানিয়ে দিল কমিশন। নেগেটিভ রিপোর্ট না থাকলে দেখাতে হবে ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেট।
2/9
আগামী ২ মে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, তামিলনাড়ু, কেরল, পুদুচেরিতে ভোট গণনা। তার আগে আগামীকাল, অষ্টম তথা শেষ দফায় ভোটগ্রহণ বাংলায়।
3/9
নির্বাচন কমিশন গাইডলাইনে জানিয়েছে, নেগেটিভ করোনা রিপোর্ট ছাড়া, কোনও প্রার্থী বা কাউন্টিং এজেন্টকে গণনাকেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হবে না। গণনা শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রত্যেককে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। গণনাকেন্দ্রের বাইরে কোনওরকম জমায়েত বরদাস্ত করা যাবে না।
4/9
জেলা নির্বাচনী আধিকারিক অর্থাত্ জেলাশাসককে প্রার্থী এবং কাউন্টিং এজেন্টদের করোনার আরটিপিসিআর বা র্যারপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে। জেলার প্রত্যেকটি গণনাকেন্দ্রে কোভিড প্রোটোকল মানার ক্ষেত্রে নোডাল অফিসার থাকবেন জেলা নির্বাচনী আধিকারিক বা ডিইও। তাঁকে সহায়তা করবেন জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক।
5/9
করোনাবিধি লঙ্ঘন নিয়ে মাদ্রাজ হাইকোর্টের ভর্ত্সনার পর মঙ্গলবারই এক নির্দেশ জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে বলা হয়, ভোটের ফল ঘোষণার পর বিজয় মিছিল করা যাবে না। জয়ের সার্টিফিকেট আনতে প্রার্থীর সঙ্গে দু’জনের বেশি যেতে পারবেন না।
6/9
যেসব কেন্দ্রগুলিতে ভোটগণনা হবে, সেগুলি নিয়েও একগুচ্ছ নির্দেশিকা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।বলা হয়েছে, সামাজিক দূরত্ববিধি যাতে মানা যায়, তারজন্য গণনা কেন্দ্রে পর্যাপ্ত জায়গা রাখতে হবে।গণনা শুরুর আগে ও পরে গোটা গণনাকেন্দ্র এমনকি ইভিএম ও ভিভি প্যাটগুলিকেও স্যানিটাইজ ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
7/9
গণনার সময় কাউন্টিং এজেন্টরা কীভাবে বসবেন, তাও বলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। দু’জন এজেন্টের মধ্যে বসলে একজনকে পরতে হবে পিপিই কিট। গণনার দিনের জন্য গাইডলাইন প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন।
8/9
কমিশন জানিয়েছে, গণনা কেন্দ্রে প্রত্যেক কর্মীর জন্য মাস্ক, স্যানিটাইজার, ফেশ-শিল্ড ও গ্লাভসের ব্যবস্থা করতে হবে।
9/9
গণনা কেন্দ্রের বাইরে এবং ভেতরে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে নির্দেশিকা। যেখানে লেখা থাকবে কী কী করা যাবে এবং কী কী করা যাবে না।