Hair Care Tips: চুলে ব্লিচ করার আগে যেগুলো অবশ্যই খেয়াল রাখা দরকার
By : ABP Ananda | Updated at : 29 Sep 2022 10:45 PM (IST)
চুলের যত্ন
1/10
পুজো আসার আগে সকলেই চুলে কম-বেশি স্টাইল করে থাকেন। নতুন হেয়ার কাটিং করা থেকে চুলে পছন্দ মতো রং করার প্রবণতাও রয়েছে বহু মানুষের।
2/10
অনেকে আবার পুজোর সময় বিশেষ সাজে সেজে ওঠার জন্য স্পেশাল কিছু করেন। আর করবেন নাই বা কেন। সুন্দর দেখাতে কার না ভালো লাগে। সুন্দর, উজ্জ্বল চুল সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
3/10
অনেকেই এই সময় চুলে ব্লিচ করিয়ে থাকেন। কিন্তু ব্লিচ করা কি চুলের জন্য স্বাস্থ্যকর? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, চুলে ব্লিচ করার আগে বেশ কয়েকটা দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী-
4/10
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, চুলে ব্লিচ করার খরচ বেশ বহুমূল্য। একটা বড় সংখ্যক টাকা এর জন্য খরচ হয়। এর পাশাপাশি অভিজ্ঞ ব্যক্তির হাতেই ব্লিচ করানো দরকার। নাহলে চুলের দফারফা হতে পারে।
5/10
চুলে ব্লিচ করার জন্য সঠিক দ্রব্য দরকার। অনেক সময়ই খরচ বেশি হওয়ার কারণে সস্তা জিনিস দিয়ে ব্লিচ করে থাকেন বহু মানুষ। কিন্তু এতে যে চুলের স্বাস্থ্যের অবস্থা খুব খারাপ হচ্ছে। তাই প্রোডাক্ট কেনার আগে তার গুণগত মান সম্পর্কে জেনে নেওয়া দরকার।
6/10
চুলে ব্লিচ করার পর ত্বকে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যেমন ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, ত্বক ফুলে যাওয়া, যন্ত্রণা এবং আরও অনেক। তাই ব্লিচ করার আগে ত্বক পরীক্ষা করিয়ে নিতেও ভুলবেন না যেন। যাঁদের মাথার ত্বক সংবেদনশীল, তাঁরা অবশ্যই চিকিৎসক কিংবা বিশেষজ্ঞর সঙ্গে পরামর্শ করেই চুলে ব্লিচ করুন।
7/10
ব্লিচ করা হয়ে যাওয়ার পর বেশ কিছু পদ্ধতি মেনে চলতে হয়। তবেই সুস্থ থাকে চুল। এর জন্য যেগুলো মেনে চলা দরকার- ক) চুল খুব বেশি ধোওয়া চলবে না। খ) কন্ডিশনিংও করতে হবে বুঝে। গ) হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করার অভ্যাস করে নেওয়া দরকার। ঘ) চুল হাওয়ায় শুকিয়ে নিতে হবে ভালো করে।
8/10
ব্লিচ করা হয়ে যাওয়ার পর চুল বদলে যায় অনেকটা। ফোলানো, বাউন্সিভাব চলে আসে চুলে। তবে, এর ফলে শুষ্ক স্কাল্পের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
9/10
অনেকেই চুলে হালকা কোনও রং করতে চান। এর জন্য আদর্শ হল ব্লিচ করা। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে, অবশ্যই চুলের স্বাস্থ্যের দিকেও নজর দিতে হবে।
10/10
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।