তবে কারোর শরীরে কোন রোগ রয়েছে তার উপর নির্ভর করে কোন ফল খাওয়া উচিত এবং কোন খাওয়া উচিত নয়।
3/11
এটি দীর্ঘকাল ধরে প্রচলিত যে ডায়াবেটিস রোগীদের মিষ্টি ফল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
4/11
সবাই জানে যে ফল খনিজ, ভিটামিন এবং ফাইবারের উৎস।
5/11
তবে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি হলে যে ফল খাওয়া বন্ধ করতে হবে তা নয়।
6/11
কোনও ফল খাওয়ার আগে জানতে হবে কতটা পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট আছে।
7/11
আম: অত্যন্ত সুস্বাদু ফল আম। যার মধ্যে থাকে প্রচুর মিষ্টি। এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেটও। কেউ ডায়বেটিসে আক্রান্ত হলে আম খাওয়া একেবারেই উচিত নয় বলে মনে করেন চিকিৎসকদের একাংশ। বিশেষত সন্ধে বা রাতে একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
8/11
আনারস: এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিষ্টি এবং কার্বোহাইড্রেট। যা ডায়বেটিক রোগীদের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। জানা গিয়েছে, এক কাপ আনারসে থাকে ১৬ গ্রাম চিনি।
9/11
চেরি: চেরি আরেকটি মিষ্টি ফল। যা চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের এড়িয়ে চলতে হবে।
10/11
কমলালেবু: অন্যান্য ফলের তুলনায় কমলালেবুতে জলের পরিমাণ থাকে বেশি। একটা ফলে কার্বোহাইড্রেট কতটা রয়েছে তা দেখে বিচার করা যাবে রক্তে শর্করার পরিমাণ কতটা হতে পারে। সাধারণত একটা কমলালেবুতে ১৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৯ গ্রাম চিনি থাকে।
11/11
ড্রাই ফ্রুট: ড্রাই ফ্রুটের তালিকায় থাকে একাধিক ফল। ড্রাই ফ্রুটে তাজ নয়, ফলে তা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রয়েছে।