হালকা জ্বর, শুকনো কাশি, গলা ব্যথা, বমি ভাব, ডায়েরিয়ার মতো লক্ষ্মণ থাকলে বা আক্রান্ত কারোর সংস্পর্শে এলে কোভিড পরীক্ষা করান। রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত পরিবারের বাকিদের থেকে আলাদা থাকাই ভালো।
2/6
রিপোর্ট পজিটিভ এলে বয়স, উপসর্গ ও কো-মর্বিডিটি অনুযায়ী হোম আইসোলেশনের সিদ্ধান্ত। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে। হোম আইসোলেশনে থাকার সময় আলাদা ঘর ও বাথরুম ব্যবহার করতে হবে। বাড়িুর বাকিদের থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে হবে।
3/6
হোম আইসোলেশন পর্বে দিন তিন থেকে চারবার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা পরীক্ষা করা দরকার। প্রয়োজন তাপমাত্রা মাপারও। প্রয়োজনে সেটা কোথাও লিখে রেখে চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনার সময় সব তথ্যর উল্লেখ করা।
4/6
শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতে কাজে লাগতে পারে প্রোনিং পদ্ধতি। উপুড় হয়ে মাটিতে বা বিছানায় শুয়ে জোরে জোরে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার ফলে শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ার ক্ষেত্রে সাহায্য হয়। এমনটাই জানাচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। প্রোনিংয়ের সময় পেটের নীচে বালিশের ব্যবহার করতে পারেন প্রয়োজনে।
5/6
বিশেষ কোনও অসুখ না থাকলে প্রোটিন সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ইত্যাদি। খেতে হবে বেশি পরিমাণে জল।