Health Tips: বিটের রসে ভাল থাকবে ধমনী, সুস্থ রাখবে হৃদযন্ত্রও
By : abp ananda | Updated at : 12 Jun 2022 01:43 PM (IST)
প্রতীকী ছবি
1/10
যে কোনও শারীরিক সমস্যায় কাজে লাগে বিট। বিশেষ করে হজমের সমস্যা কমাতে, রক্তচাপের হেরফের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে বিট বা বিটের রস।
2/10
এবার বিটের আরও একটি উপকারের কথা বলছে একটি গবেষণা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিটের রস ধমনীর প্রদাহ রুখতে সাহায্য করে। ধমনীর প্রদাহের কারণেই করোনারি হার্টের রোগ হতে পারে।
3/10
করোনারি আর্টারি ডিজিজ বা করোনারি হার্ট ডিজিজ মূলত হৃৎপিণ্ড-সংক্রান্ত রোগ। হৃদপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ধমনীর সমস্যা থেকে হার্টের রোগ হয়।
4/10
ধমনী সরু হয়ে গেলে বা ধমনীর ভিতরের দেওয়ালে কোলেস্টেরল জমে গেলে এই সমস্যা হয়। এই কারণে ধমনীর দেওয়ালে প্রদাহ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই পরিস্থিতি বাড়তে বাড়তে একসময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
5/10
এই পরিস্থিতিতে সাহায্য করতে পারে বিট বা বিটের রস। ব্রিটিশ হার্ট ফাইন্ডেশন -এর ফান্ডে একটি গবেষণা হয়েছে। ব্রিটিশ কার্ডিওভাস্কুলার সোসাইটি কনফারেন্সে এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের রস করোনারি হার্টের রোগ ঠেকাতে কতটা কার্যকরী
6/10
বিটের রসের মধ্যে ইন অর্গানিক নাইট্রেট পাওয়া যায়। যা শরীরে গিয়ে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। যার খুব ভাল অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি, এর প্রদাহরোধী গুণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, যাঁদের হৃদরোগের সমস্য়া রয়েছে তাঁদের শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা কম হয়। কারণ যে এনজাইম এটা তৈরি করে তা কম সক্রিয় হয়।
7/10
বিট সেটার অভাবই পূরণ করে। এর ফলে এন্ডোথেলিয়াম ঠিক হয়। এটাই নাকি রক্তবাহী নালির ভিতরে থাকে যা রক্তবাহী নালির কাজ ঠিকমতো চালাতে সাহায্য করে। প্রদাহের কারণে এটি নষ্ট হয়ে যায় এবং রক্তবাহী নালি ঠিকমতো কাজ করে না।
8/10
এছাড়াও আরও একাধিক উপকার রয়েছে বিটের। বিট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পেশির শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি, ডিমেনশিয়া রুখতেও না কি কার্যকরী বিট।
9/10
ক্যলোরির মাত্রা কম থাকায় এবং প্রায় কোনও ফ্যাট না থাকায় ওজন কমাতেও কার্যকরী। পটাশিয়াম এবং আরও একাধিক খনিজের ভাল উৎস এই আনাজ।
10/10
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।