একদা খইচুড় বিবর্তিত হতে হতে মোয়ায় পরিণত হয়েছে, এই সেই মোয়া যা বাংলার গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের মন জয় করেছে।
2/8
দূর দূরান্তের ক্রেতারা যেমন মোয়ার খোঁজে জয়নগরে ঢুঁ মারেন, তেমনই যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনলাইনেও বিক্রি হয় জয়নগরের মোয়া।
3/8
আর এভাবেই তৈরি হয় জিভে জল আনা জয়নগরের মোয়া। ইতিমধ্যেই ভারত সরকারের জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন বা জিআই তকমা পেয়েছে জয়নগরের মোয়া।
4/8
নলেন গুড় ফোটানার পর নির্দিষ্ট মাত্রায় তা ঠান্ডা করা হয়। এরপর সেই গুড় মেশানো হয় কনকচূড় ধানের খইয়ের সঙ্গে। তাতে মেশে ঘি, খোয়া ক্ষীর, কাজু, কিসমিস আর পেস্তা।
5/8
অনেকেই ব্যঙ্গ করে বলেন হাতের মোয়া, কিন্তু সেই মোয়া একেবারে ছেলেখেলা নয়, রীতিমতো শিল্পের কাজ। জয়নগরের মধ্যে ছোট্ট গ্রাম বহড়ু। জয়নগর আর বহড়ুতে যে মোয়া তৈরি হয়, তারই জনপ্রিয়তা বেশি। কিন্তু রাজ্যের সর্বত্রই পাওয়া যায় মোয়া। সব জায়গাতেই বিক্রি হয় জয়নগরের মোয়া বলে। এর রহস্যটা কী..
6/8
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর। শীত এলে এই জায়গার নাম শুনলেই জিভে জল আসে। কারণ, এখানকার মোয়া স্বাদে-গন্ধে বিখ্যাত। বঙ্গের রসনাবিলাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে রয়েছে এই মোয়া।
7/8
কারণ, শীত তো কখনও একা আসে না। সঙ্গে নিয়ে আসে সোয়েটার-চাদর, কেক-পেস্ট্রি থেকে খেজুর গুড়-জয়নগরের মোয়া। স্মৃতিতে উঁকি দেয় অমিতাভ বচ্চনের ‘সওদাগর’।
8/8
ডিসেম্বরের শেষে জমিয়ে ব্যাটিংয়ের পর একটু থমকে গিয়েছে শীত...। তাতে কী, কম হোক বা বেশি, শীত মানেই নস্টালজিক ব্যাপার।