বাড়িতে পোষ্য রেখেছেন? মাঝে মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়ে সে? তাহলে আজ থেকে এই দিকগুলো মেনে চলুন।
2/10
বর্ষায় স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়ে বাড়ির পোষ্যরা। কুকুরদের ক্ষেত্রে খাবার জল নিয়ে সাবধানতা অবলম্বন করুন। হেতু বর্ষায় কুকুরদের লো-ইমিউনিটি লেভেল থাকে, তাই জল বাহিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রথমে জল গরম করুন। তারপর সেটিকে ঠান্ডা করে পোষ্যকে খাওয়ান।
3/10
পোষ্য জলে ভিজে গেলে শুকনো তোয়ালে দিয়ে গা মুছে দিন। যদি আপনার পোষ্য রোমশ হয়, তা হলে আরও বেশি যত্ন নিতে হবে।
4/10
বর্ষার সময় কোনও ধরনের পোকা বা মাছির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পোষ্যকে রোজ অ্যান্টি-সেপটিক শ্যাম্পু দিয়ে স্নান করাবেন। নিয়মিত স্নান করান। নইলে পোষ্যদের গায়ে পোকা হতে পারে। যা ক্ষতিকর।
5/10
দৈনন্দিন ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি যাতে না কমে সে দিকে অবশ্যই নজর দিন। উল্লেখ্য, গরমে পোষ্যদের কষ্ট আরও বাড়ে। তরমুজ, শসা, ডাবের জল, আম, আদা খাওয়ান।
6/10
পোষ্যর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে তার নিয়মিত শরীরচর্চা জরুরি। রাস্তা হোক বা বড় কোনও মাঠে নিয়ে গিয়ে পোষ্যকে রোজ খেলার সুযোগ দিন।
7/10
পোষ্যর জন্য বাড়িটি সবসময়ে নিরাপদ রাখুন । যে সব জিনিস থেকে পোষ্যর ক্ষতি হতে পারে, সেগুলি বাড়িতে রাখবেন না।
8/10
নিজে যে খাবার খান, সে খাবারই পোষ্যকে খাওয়াবেন না। ওদের নিয়ম মেনে সুষম খাবার দিন। যে কোনও সমস্যায় পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
9/10
রংয়ের মধ্যে থাকে ক্ষতিকারক কেমিক্যাল যা আপনার পোষ্যর ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। মনে রাখতে হবে আপনার ত্বকের চেয়েও আপনার পোষ্যর ত্বক অনেক বেশি পাতলা।
10/10
বাচ্চা কুকুর এবং বয়স্ক পোষ্য ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ এদের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কম। সেদিকে খেয়াল রাখুন। হোলির দিন আপনার পোষ্যকে ঘরের মধ্যে রাখুন।