২০০৬ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ইতালির বিরুদ্ধে এক্সট্রা টাইমের দ্বিতীয়ার্ধে মার্কো মাতারাজ্জিকে ঢুঁসো মেরে বসেন ফ্রান্সের তারকা জিনেদিন জিদান। এটাই ছিল তাঁর শেষ ম্যাচ। পেনাল্টি থেকে গোলও করেছিলেন ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের নায়ক। কিন্তু মাতারাজ্জি তাঁর মা ও বোন সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করায় মাথা গরম করে ফেলেন জিদান। তিনি লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যাওয়ার পর টাইব্রেকারে ম্যাচ জিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি
2/6
২০০৬ সালে জার্মানি বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডস-পর্তুগাল ম্যাচটি ‘ব্যাটল অফ ন্যুরেমবার্গ’ নামে কুখ্যাত। এই ম্যাচে ১৬টি হলুদ কার্ড ও চারটি লাল কার্ড দেখান রেফারি ভ্যালেন্টিন ইভানভ। ম্যাচের উপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁর তীব্র সমালোচনা করে তৎকালীন ফিফা সভাপতি শেপ ব্লাটার বলেন, রেফারিকেই হলুদ কার্ড দেখানো উচিত ছিল
3/6
আর কয়েকদিন পরেই রাশিয়ায় শুরু হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। ৩২টি দল বিশ্বসেরা হওয়ার লড়াইয়ে নামবে। ফুটবলপ্রেমীরা প্রিয় তারকাদের খেলা দেখার জন্য তৈরি হচ্ছেন। তার আগে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বকাপের ইতিহাসে অন্যতম বিতর্কিত পাঁচটি ঘটনা
4/6
২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ঘানার বিরুদ্ধে শেষমুহূর্তে হাত দিয়ে নিশ্চিত একটি গোল বাঁচিয়ে দেন লুই সুয়ারেজ। তিনি লাল কার্ড দেখলেও, টাইব্রেকারে ম্যাচ জিতে যায় উরুগুয়ে
5/6
১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৫১ মিনিটে দিয়েগো মারাদোনার হাত দিয়ে গোল নিয়ে এখনও তর্ক চলে। স্বয়ং মারাদোনা এই ঘটনাকে ‘ঈশ্বরের হাত’ বলে দাবি করলেও, বিতর্ক থামেনি
6/6
২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপেও বিতর্কে জড়ান সুয়ারেজ। এবার তিনি গ্রুপের শেষ ম্যাচে ইতালির ডিফেন্ডার জিওর্জিও চিয়েলিনিকে কামড়ে দেন। এর জন্য ৯ ম্যাচ নির্বাসিত হন সুয়ারেজ। তাঁর বিপুল অঙ্কের জরিমানাও হয়