(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
ICC Test Team Rankings: আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানেই ভারত, দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ড
আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানেই ভারত, দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ড
নয়াদিল্লি: আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানেই ভারত, দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ড। আইসিসি-র বার্ষিক মূল্যায়নে পাঁচদিনের ফরম্যাটে প্রথম স্থান ধরে রেখেছে ভারত। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নিউজিল্যান্ড।
বৃহস্পতিবার আইসিসি টেস্ট দলগুলির ক্রমতালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকা অনুযায়ী, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দুই ফাইনালিস্ট দল র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম দুটি স্থানে রয়েছে। ভারত একটি রেটিং পয়েন্ট পেয়েছে। ফলে মোট পয়েন্ট ১২১। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারের আপডেটে ২ পয়েন্ট পেয়ে ভারতের থেকে এক পয়েন্ট পিছিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নিউজিল্যান্ড।
অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অস্ট্রেলিয়াকে ২-১ হারিয়ে সিরিজ জিতেছে ভারত। ইংল্যান্ডকে ঘরের মাঠে ৩-১ হারিয়েছে টিম কোহলি। অন্যদিকে, নিউজিল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ও পাকিস্তানকে ২-০ হারিয়ে সিরিজ জিতেছে। এই দুর্দান্ত জয়ই দুটি দলকে বাকি দলগুলির তুলনায় এগিয়ে রেখেছে।
সাম্প্রতিক আপডেট ২০২০-র মে থেকে আয়োজিত প্রত্যেকটি ম্যাচের ১০০ শতাংশ ও গত দুই বছরের ম্যাচগুলির ৫০ শতাংশ রেটিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। এই রেটিং অনুসারে, ইংল্যান্ড অস্ট্রেলিয়াকে টপকে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে। ২০১৭-১৮ তে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ইংল্যান্ডের ৪-০ হার এই রেটিংয়ে স্থান পায়নি।
পাকিস্তান তিন পয়েন্ট পেয়েছে। কিন্তু র্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ নম্বরেই রয়েছে। অন্যদিকে, চলতি বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশকে ২-০ হারিয়েছে এবং শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সিরিজ ০-০ ড্র রেখেছে। এই পারফরম্যান্সের সুবাদে তারা অষ্টম স্থান থেকে ষষ্ঠ স্থানে উঠে এসেছে। ২০১৩-র পর এটাই তাদের সেরা র্যাঙ্কিংয়। অন্যদিকে, র্যাঙ্কিংয়ে তাদের সর্বনিম্ন স্থানে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা রয়েছে সাত নম্বরে। এর আগেও একবার সাত নম্বরে নেমে এসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশ পাঁচ পয়েন্ট হারিয়ে নবম স্থানেই রয়েছে। জিম্বাবোয়ে নয় পয়েন্ট লাভ করলেও এখনও বাংলাদেশের থেকে নয় পয়েন্ট পিছিয়ে রয়েছে।
অন্যদিকে, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল হবে ১৮ জুন থেকে। ২২ জুন পর্যন্ত ম্যাচ চলবে। ২৩ জুন রিজার্ভ ডে হিসেবে রাখা হয়েছে। প্রথমে ইংল্যান্ডের লর্ডসে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে আইসিসি তা সাউদাম্পটনে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সারা বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস জনিত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত।