আজ বাংলায়: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ খারিজ হাইকোর্টের, সঙ্গে আরও খবর
নিমতাকাণ্ডে ৬ দিনের মাথায় ব্যারাকপুর মহকুমা আদালতে চার্জশিট জমা দিল পুলিশ। চার্জশিটে ৫ জন তৃণমূল কর্মীর নাম রয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মারধর ও জোর করে বাড়িতে প্রবেশের অভিযোগ রয়েছে। আগেই অভিযুক্তরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন বিজেপি কর্মীর মা। উপ নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈনের (Sudip Jain) অপসারণের দাবি তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress)। তাঁর বিরুদ্ধে বিশেষ রাজনৈতিক দলের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ। ২০১৯ সালেও তিনি পক্ষপাতিত্ব করেছিলেন বলে অভিযোগ করেন সৌগত রায় (Saugata Roy)। টিএমসির (TMC) অভিযোগ, তামিলনাড়ু ও কেরালায় এক দফায়, বিহার বা আসামে ৩ দফায় নির্বাচন হলেও বাংলায় ৮ দফায় নির্বাচন (Election) বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য। ৮ দফায় ভোটের প্রতিবাদ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এই মর্মে ডেপুটি ইলেকশন কমিশনারকে চিঠি পাঠানো হয়েছে তাঁদের তরফে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় খারিজ হল অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ। আজ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে স্বস্তি মিলেছে রাজ্য সরকারের। গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের সিঙ্গল বেঞ্চ। ফলে ভোটের মুখে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আর কোনও আইনি বাধা রইল না। আপাতত প্রাথমিকে ১৫ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে জানা যাচ্ছে। পান্ডবেশ্বরে (Pandaveshwar) বিধায়ক (MLA) জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari) দলে যোগ দেওয়ায় বিজেপির (BJP) অন্দরেই ক্ষোভ। লাউদোহায় জিতেন্দ্রের বিরুদ্ধে দেওয়াল লিখন। দু’দিন আগেই তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) থেকে বিজেপিতে যোগ দেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। এরপর বুধবার রাতে তাঁর বিরুদ্ধে দেওয়াল লিখন করে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা। তাঁরা তাঁদের পুরনো বিজেপি কর্মী বলে দাবি করেন। বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থীদের ভোটে জেতানোর কথা বলছেন তাঁরা। এই প্রসঙ্গে দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে অনুরোধ জানিয়েছে স্থানীয় নেতৃত্ব। অন্যদিকে জিতেন্দ্রর প্রতি ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীদের দলে দলে আহ্বান জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।