Mahua Moitra: বিয়ে করলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র, ৩ মে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন মহুয়া ও পিনাকি
ABP Ananda LIVE : বিয়ে করলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বিজু জনতা দলের নেতা পিনাকি মিশ্রের সঙ্গে চার হাত এক হল তাঁর। ৩ মে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন মহুয়া ও পিনাকি। জার্মানিতে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে তাঁদের। তবে সেকথা এতদিন ঘুণাক্ষরেও টের পাওয়া যায়নি। এমনকি দলের অনেকেই জানতেন না বলে খবর। মহুয়ার বিয়ের খবর সামনে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। (Mahua Moitra Marriage)
সংসদে জ্বালাময়ী ভাষণের জন্য়ই পরিচিত কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া। আবার তাঁকে নিয়ে বিতর্কেরও শেষ নেই। রাজনৈতিক জীবন তো বটেই, মহুয়ার ব্যক্তিগত জীবনও বরাবর চর্চিত থেকেছে। এহেন মহুয়া কাকে বিয়ে করেছেন, সেই নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। তবে পিনাকি রাজনীতির দুনিয়ারই মানুষ। পুরীর চার বারের সাংসদ তিনি। গতবছর তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। পুরীতে জয়ী হন বিজেপি-র সম্বিত পাত্র। (Mahua Moitra Wedding)।মহুয়া ও পিনাকি এ নিয়ে কোনও বিবৃতি দেননি এখনও পর্যন্ত। তবে মহুয়ার এটি দ্বিতীয় বিয়ে। এর আগে, ডেনমার্কের ফাইন্যান্সার লার্স ব্ররসনের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। কিন্তু সেই বিয়ে বেশি দিন টেকেনি। পিনাকিও আগে বিয়ে করেছিলেন। প্রথম স্ত্রী সঙ্গীতার সঙ্গে এক ছেলে ও এক মেয়ে হয় তাঁর। এক সময় আইনজীবী জয় অনন্ত দেহদ্রাইয়ের সঙ্গে মহুয়ার সম্পর্ক নিয়েও জোর চর্চা ছিল লুটিয়েন্স দিল্লিতে। পোষ্যের উপর অধিকার নিয়ে আইনি টানাপোড়েনও হয় তাঁদের মধ্যে। তবে পিনাকির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতার কথা টের পাননি কেউ।
#mahuamoitra #mahuamoitranews #germany #tmcn
কুকথা কাণ্ডে অবশেষে হাজিরা, বোলপুর SDPO অফিসে অনুব্রত মণ্ডল
SDPO অফিসে হাজির হলেন অনুব্রত মণ্ডল। বোলপুর থানার আইসিকে কদর্য ভাষায় হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলকে দু'বার তলব করে পুলিশ। অসুস্থতার কথা বলে দু'বারই হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। কুকথা কাণ্ডের ৭ দিন পর হাজিরা দিলেন কেষ্ট।
IC-কে এই কদর্য ভাষায় হুমকি দিয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রত মণ্ডলকে গত শনি ও রবিবার তলব করেছিল পুলিশ। কিন্তু, অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে সেখানে যাননি তিনি। অথচ, শনিবারই দিব্য়ি তৃণমূলের পার্টি অফিসে পৌঁছে গেছিলেন তিনি। ঘটনার ৭ দিন পর অবশেষে বীরভূমের SDPO অফিসে হাজিরা দিলেন কেষ্ট। এদিন বেলা ৩টে ২৫ মিনিট নাগাদ SDPO অফিসে পৌঁছন তিনি। শুরু হয়েছে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রক্রিয়া। অনুব্রত পৌঁছানোর আগে থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয় SDPO অফিস চত্বর। সূত্রের খবর, এদিন তিনি নিজেই পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে, সেখানে চলে আসেন। তবে যে পাইলট কার তিনি ব্যবহার করেন সেই গাড়িতে তিনি আসেননি। সবার চোখ এড়িয়ে এদিন অফিসে প্রবেশ করেন তিনি। SDPO অফিসের ভেতরে রয়েছে শান্তিনিকেতন থানা। পুলিশ লাইনের গেট দিয়ে শান্তিনিকেতন থানার পাশ দিয়ে গিয়ে প্রবেশ করেন SDPO অফিসে। অর্থাৎ মূল গেট নয়, পিছনের গেট দিয়ে এদিন তিনি প্রবেশ করেন।



















