এক্সপ্লোর
Advertisement
'এই দুঃসময়ের পরেও যদি নির্যাতিতার পরিবারের পাশে না দাঁড়াতে পারে, তবে কিসের সরকার!' তোপ প্রিয়ঙ্কার
২৭ ঘণ্টার ওপর অপেক্ষা করার পর নির্যাতিতার বাড়িতে পৌঁছতে পারল এবিপি আনন্দ। "ডিএম বাড়িতে এসে ভয় দেখিয়েছেন, বাড়ি ঘিরে রেখেছিল পুলিশ। করোনায় মৃত্যু হলে আর্থিক সাহায্য পেতেন? চাপ দিয়ে বলেছিলেন ডিএম। আমার মেয়েকেই পোড়াল না অন্য কাউকে, তা জানতেই পারলাম না," এবিপি আনন্দের কাছে বিস্ফোরক দাবি নির্যাতিতার পরিবারের।
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
শিক্ষা
জেলার
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement