Mamata Banerjee: 'সমস্যা থাকলে নিশ্চয় বলবেন, সমাধান হবে', দিদির দূত নিয়ে আশ্বাস
Didir Doot: মুখ্যমন্ত্রীর নিশানায় বিজেপি নেতারাও, কী বললেন তিনি?
![Mamata Banerjee: 'সমস্যা থাকলে নিশ্চয় বলবেন, সমাধান হবে', দিদির দূত নিয়ে আশ্বাস Mamata Banerjee gave message about Didi'r Doot, gave assurance, Murshidabad Mamata Banerjee: 'সমস্যা থাকলে নিশ্চয় বলবেন, সমাধান হবে', দিদির দূত নিয়ে আশ্বাস](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/01/16/986a7ae6a511429edd8db1678250ea931673864883186385_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সাগরদিঘি, মুর্শিদাবাদ: জেলায় জেলায় ক্ষোভের মুখে পড়ছেন 'দিদির দূত'রা। সাংসদ থেকে বিধায়ক, দলের ব্লক সভাপতি থেকে রাজ্যস্তরের নেতা সকলেই গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। কখনও বিক্ষোভের কারণে গ্রামেই ঢুকতে পারেননি দিদির দূত। কখনও অভিযোগের সামনে কার্যত চুপ করে থাকতে দেখা গিয়েছে।
কী বললেন মমতা:
এবার সেই প্রসঙ্গেই মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরদিঘিতে সভায় তিনি বলেন, 'সমস্যা থাকলে নিশ্চয় বলবেন, সমাধান হবে। কারও কথা শুনে কুৎসা-অপপ্রচারে কান দেবেন না।' এই বিষয়ে বিজেপিকেও (BJP) নিশানা করেছেন তিনি। মমতা বলেন, 'বিজেপির নেতানেত্রীরাও তাঁদের আত্মীয়দের নাম আবাসের তালিকায় তুলেছিলেন। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে।'
আর কদিন পরেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে তৃণমূলের তরফে থেকে শুরু হয়েছে দিদির দূত (Didir Doot) কর্মসূচি। বিভিন্ন জেলায় গ্রামে গ্রামে পঞ্চায়েত স্তরে যাবেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। তাঁরাই 'দিদির দূত'। কী কী সমস্যা রয়েছে, কী কী এখনও পাওয়া যায়নি। সেগুলিই যাতে সাধারণ বাসিন্দারা জানাতে পারেন। তার জন্যই এমন পরিকল্পনা তৃণমূলের। কিন্তু সেখানেই দেখা যাচ্ছে ক্ষোভের ছবি।
সম্প্রতি তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) জাকির হোসেনের বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়েছিল আয়কর দফতর। সেখান থেকে ১১ কোটি টাকা নগদ উদ্ধার হয়েছিল। তা নিয়েও এদিন সরব হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেছেন, ''জাকির বিড়ি শিল্পপতি, ২০ হাজার বিড়ি শ্রমিকের মাইনে কি ব্যাঙ্কে দেবে? কতজন বিড়ি শ্রমিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে ? কতজন চাষির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে? খালি আধার দাও, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দাও, ক্যা দাও, এনআরসি দাও, এই করছে।' পাশাপাশি আয়কর দফতরের যে হানা প্রসঙ্গে নাম না করে শুভেন্দু অধিকারীকেও নিশানা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, 'দুর্ভাগ্য, যাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, সেই তৃণমূলের শক্তিশালী নেতাদের বাড়িতে এজেন্সি পাঠাচ্ছে। আগে নিজেদের বাড়িতে তদন্তের জন্য এজেন্সি পাঠান'।
সাকেত গোখেল গ্রেতার নিয়েও তোপ:
তিনি বলেন, 'বঙ্গভবনের সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে গেছে দিল্লি আর গুজরাত পুলিশ। বঙ্গভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূলের এক সমাজকর্মীকে।' তাঁর আরও অভিযোগ, 'নতুন বঙ্গভবনে থাকেন রাজ্যপাল, প্রধান বিচারপতি। তাঁরা কার সঙ্গে কথা বলেন, সেই তথ্য কেন নিয়ে যাবে?'
আরও পড়ুন: ৮ বছরেও মেলেনি ফল! জেলে থেকেও ২ লক্ষ জরিমানা মানিককে
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)