Fraud Case: অনলাইনে ট্যাব কিনতে গিয়ে খোয়া গেল লক্ষাধিক টাকা, এবার প্রতারণার ফাঁদে চিকিৎসক
Kolkata News: কাজের প্রয়োজনে কিনতে গিয়েছিলেন ট্যাব অনলাইনে অর্ডার দিয়ে খোয়ালেন টাকা।সাইবার-প্রতারণার ফাঁদে এবার সরকারি চিকিৎসক।
![Fraud Case: অনলাইনে ট্যাব কিনতে গিয়ে খোয়া গেল লক্ষাধিক টাকা, এবার প্রতারণার ফাঁদে চিকিৎসক Millions of rupees were lost while buying tabs online doctor is in the trap of fraud Fraud Case: অনলাইনে ট্যাব কিনতে গিয়ে খোয়া গেল লক্ষাধিক টাকা, এবার প্রতারণার ফাঁদে চিকিৎসক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/07/827fd11e2a70df7bef7bf9f0c2942633169137179949951_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আবির দত্ত, কলকাতা: এবার প্রতারণার ফাঁদে (Fraud Case) সরকারি চিকিৎসক। অনলাইনে ট্যাব (Online Tab) কিনতে গিয়ে খোওয়া গেল এক লাখেরও বেশি। জিনিস না পেয়ে লালবাজারের দ্বারস্থ হয়েছেন চিকিৎসক। অভিযোগ জানিয়েছেন ব্যারাকপুর কমিশনারেটেও (Barrackpore) । নতুন ধরনের এই প্রতারণা চক্রের আড়ালে কারা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
প্রতারণার ফাঁদে সরকারি চিকিৎসক: কাজের প্রয়োজনে কিনতে গিয়েছিলেন ট্যাব অনলাইনে (online scam) অর্ডার দিয়ে খোয়ালেন টাকা।সাইবার-প্রতারণার ফাঁদে এবার সরকারি চিকিৎসক। অভিযোগকারী অয়ন চট্টোপাধ্যায় দিঘার অঘোরকামিনী ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত। চিকিৎসকের অভিযোগ,৩২ হাজার টাকার একটি ট্যাব কেনার জন্য অনলাইনে অর্ডার দিয়েছিলেন। আর তাতেই বিপত্তি।
কখনও অ্যাডভান্স পেমেন্ট, কখনও ডিসচার্জ বা ট্রান্সপোর্টেশনের নামে দফায় দফায় টাকা নেওয়া হয় চিকিৎসকের কাছ থেকে। আস্থা অর্জনে ডেলিভারি ম্যানের আধার কার্ডের ছবি পাঠানো হয় হোয়াটসঅ্যাপে। অভিযোগ, এভাবে এক লাখের বেশি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। ডেলিভারির পর বাড়তি টাকা ফেরত দেওয়ারও আশ্বাস দেওয়া হয় বলে চিকিৎসকের দাবি। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে শেষমেশ লালবাজারে অভিযোগ জানিয়েছেন আদতে বরানগরের বাসিন্দা ওই চিকিৎসক। দ্বারস্থ হয়েছেন ব্যারাকপুর কমিশনারেটের। প্রতারণার আড়ালে কোনও নতুন চক্র? নাকি কৌশল বদল করেছে প্রতারকরা? খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
এদিকে অনলাইন অ্য়াপের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ। পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী থানার হাতে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত সন্দীপ সেন। ধৃতের দাবি, পূর্বস্থলী ২ নম্বর ব্লকের বিডিও অফিসের এক কর্মীও এই চক্রে জড়িত। পুলিশ সূত্রে খবর, টাকা দ্বিগুণ করে দেওয়ার নামে কোটি কোটি টাকা বাজার থেকে তুলেছে প্রতারকরা। ভারত সরকারের প্রযুক্তি মন্ত্রক এই অ্যাপের অনুমোদন দিয়েছে বলে টোপ দেওয়া হত। মূলত দিল্লি থেকে প্রতারণা চক্র নিয়ন্ত্রণ করা হত বলে পুলিশের অনুমান। এই টাকা দিয়ে কেনা হয় ফ্ল্যাট ও বিপুল পরিমাণ সোনার গয়না। একাধিক অ্যাকাউন্ট মিলেছে মূল অভিযুক্তের নামে। টুপি ও কালো চশমা পরে গতকাল নাদনঘাটে এসেছিলেন মূল অভিযুক্ত সন্দীপ সেন। নজরদারি জারি থাকায় খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে হাতেনাতে পাকড়াও করে।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন
https://t.me/abpanandaofficial
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)