![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Laxmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্মে 'টাকা নেওয়ার' অভিযোগ পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে
এই প্রকল্প নিয়ে শুরু হয়েছে নানা সমস্যা। কোথাও ফর্ম পূরণে কাটমানি নেওয়া, তো কোথাও ফর্ম নিতে গেলে বাড়ির বকেয়া ট্যাক্স জমা দিতে বলা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
![Laxmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্মে 'টাকা নেওয়ার' অভিযোগ পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে Purba Bardhaman TMC Lakshmi Bhandar project form allegation of taking money against panchayat Laxmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্মে 'টাকা নেওয়ার' অভিযোগ পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/08/13/bd7795b8415a3b26c2ed4d5d5ac59cbc_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রানা দাস, পূর্ব বর্ধমান: সেপ্টেম্বরের প্রথম দিন থেকেই বাংলায় চালু হচ্ছে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প। কিন্তু এই প্রকল্প নিয়ে শুরু হয়েছে নানা সমস্যা। কোথাও ফর্ম পূরণে কাটমানি নেওয়া, তো কোথাও ফর্ম নিতে গেলে বাড়ির বকেয়া ট্যাক্স জমা দিতে বলা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এবার পুর্ব বর্ধমানেও এমনই অভিযোগ উঠল পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।
কী অভিযোগ উঠেছে?
ট্যাক্স মেটালে তবেই পাওয়া যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার-এর ফর্ম, এমন অভিযোগ উঠল। আবার যদি ট্যাক্স মেটানো থাকে সেক্ষেত্রে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ফর্মের জন্য নিতে হবে বংশ পরিচয় সার্টিফিকেট। যার মূল্য ৫০ টাকা। এমনই অভিযোগ পূর্বস্থলী ১ নম্বর ব্লকের দোগাছিয়া পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ পঞ্চায়েতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার-এর ফর্ম চাইলেই বলে দেওয়া হচ্ছে আগে ট্যাক্স মেটাতে হবে। আর তা যাদের দেওয়া আছে তাদের ৫০ টাকা দিয়ে নিতে হবে বংশপরিচয় সার্টিফিকেট। এই সার্টিফিকেট না থাকলে নাকি পাওয়া যাবে না লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা। তাই বাধ্য হয়ে অনেকেই ট্যাক্স দিয়ে রশিদ নিচ্ছে। কেউ আবার ৫০ টাকা দিয়ে নিচ্ছে বংশপরিচয় সার্টিফিকেট।
এদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ক্ষেত্রে কোনও ভুল বোঝাবুঝি নয়। চিন্তা নয়। বিনামূল্যে ফর্ম পাওয়া যাবে। ক্যাম্প থেকে একটা ইউনিক নম্বর দেওয়া থাকবে। প্রথমে যে মা-বোনেরা আসবেন, তাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ক্যাম্পে যাবেন। আগে যেমন দুয়ারে সরকারে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হত। তার পর আর একটা ক্যাম্পে যেতেন। আমরা এটাকে সরলীকরণ করেছি। মমতা বলেন, দুয়ারে সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ক্যাম্পে যাবেন। সেই ক্যাম্পে যে সরকারি অফিসার থাকবেন তিনি একটা ফর্ম দেবেন। সেই ফর্মে একটা নির্দিষ্ট নম্বর থাকবে। তাঁর কাছেই সেই নম্বরটা রেকর্ড করা থাকবে। এই ফর্মের ডুপ্লিকেট করা যাবে না। এই ফর্ম ছাড়া অন্য কোনও ফর্ম জমা নেওয়া হবে না। যাতে এটা কেউ অপব্যবহার করতে না পারেন সেই জন্য। বিনামূল্যে ফর্ম পাওয়ার পর সেটা ওখানে পূরণ করে জমা দেবেন।
যদিও পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সঙ্গে ট্যাক্স নেওয়ার ঘটনা মানতে চাননি। তিনি বলেন যার ইচ্ছা হচ্ছে তারা ট্যাক্স দিচ্ছে। এর সঙ্গে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সম্পর্ক নেই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)