Rajnath Singh: 'বাংলার পুনর্জাগরণের প্রয়োজন', বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে এসে বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ
Rajnath Singh News: মহামতী গোখলের সেই মন্তব্যকে আবার প্রমাণ করা প্রয়োজন। আরও একবার গোটা দেশে বিজ্ঞান, দর্শনে বাংলার অবদান রাখতে হবে', বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে যোগ দিয়ে মন্তব্য রাজনাথ সিংহর
কলকাতা: 'বাংলার পুনর্জাগরণের প্রয়োজন', বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে এসে বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh, Minister of Defence of India)। 'গোপালকৃষ্ণ গোখলে বলেছেন, 'বাংলা যা আজ ভাবে, তা ভারত ভাবে আগামীকাল। মহামতী গোখলের সেই মন্তব্যকে আবার প্রমাণ করা প্রয়োজন। আরও একবার গোটা দেশে বিজ্ঞান, দর্শনে বাংলার অবদান রাখতে হবে', বিশ্বভারতীর সমাবর্তনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মন্তব্য প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহর।
অন্যদিকে, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্য়ালয়ের সমাবর্তনের আগে শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) রতনপল্লী (Ratanpally) সহ বেশ কিছু জায়গায় পড়ল বিশেষ এক পোস্টার। কি লেখা ছিল সেখানে? পোস্টারে লাল কালিতে বড় বড় করে লেখা ছিল 'উপাচার্য দূর হঠো'। আজই ছিল বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠান। প্রধান অতিথি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। আমন্ত্রণ জানানো হয় কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে। তার আগে এই পোস্টার ঘিরে তুঙ্গে চাপানউতোর। গতকাল রতনপল্লীতে মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্য়চিত্র দেখানোর আয়োজন করে, বাম ছাত্র সংগঠন DSO। কিন্তু শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ ও বিশ্বভারতীর নিরাপত্তারক্ষীরা চলে আসায় সেই তথ্য়চিত্র দেখানো সম্ভব হয়নি বলে দাবি ডিএসও-র। রাতেই ক্য়াম্পাসে প্ল্য়াকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় DSO। আজ সকাল থেকে দেখা যায় এই পোস্টারগুলি। পোস্টারে সমাবর্তন বয়কটেরও ডাক দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: DK With Yash: কেজিএফ খ্যাত যশের সঙ্গে ছবি পোস্ট ডিকে-র, লিখলেন 'রকি ভাইকে সালাম'
বিশ্বভারতীর কোর কমিটির সদস্য় তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্য়োপাধ্য়ায় (Sudip Banerjee)। অভিযোগ, বিশ্ববিদ্য়ালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাত্র ৭২ ঘণ্টা আগে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁকে। এনিয়ে বিশ্বভারতীর আচার্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও লোকসভার স্পিকারের কাছে অভিযোগ জানাবেন বলে জানালেন সুদীপ বন্দ্য়োপাধ্য়ায়।
বারে বারে শিরোনামে উঠে এসেছে শান্তিনিকেতন। এই প্রথমবার নয়, এর আগে অমর্ত্য সেন (Amartya Sen) ও তাঁর বাড়ির জায়গা সংক্রান্ত বিবাদে শিরোনামে উঠে এসেছিল শান্তিনিকেতন।