![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
CPIM : খাতায়-কলমে পরাজিত, কিন্তু দলের চোখে জয়ী ! ভোটে হারা ১৬ প্রার্থীকে সম্বর্ধনা সিপিএমের
South 24 Parganas News : কিন্তু হঠাৎ কেন এই ভাবনা ? সিপিএমের দাবি, অনেক জায়গাতেই তাদের জোর করে হারিয়ে, জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে তৃণমূলকে (TMC)।
![CPIM : খাতায়-কলমে পরাজিত, কিন্তু দলের চোখে জয়ী ! ভোটে হারা ১৬ প্রার্থীকে সম্বর্ধনা সিপিএমের South 24 Parganas CPIM facilitate several Candidates despite losing gallantly after poll fight CPIM : খাতায়-কলমে পরাজিত, কিন্তু দলের চোখে জয়ী ! ভোটে হারা ১৬ প্রার্থীকে সম্বর্ধনা সিপিএমের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/08/9afeb8fdd2e272ff15f014a969aee267169151637509652_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
উজ্জ্বল মুখোপাধ্যায়, কলকাতা : নির্বাচন কমিশনের (State Election Commission) খাতায় তাঁরা পরাজিত। কিন্তু দলের কাছে তাঁরাই জয়ী! সোনারপুরে পরাজিত ১৬ জন প্রার্থীকে সম্বর্ধনা দিল সিপিএম। অভিযোগ, জোর করে পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) হারিয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের! যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
দক্ষিণবঙ্গে ভোটে কারচুপির অভিনব প্রতিবাদ জানাল সিপিএম (CPIM)। রাজ্য় নির্বাচন কমিশনের খাতায় হার হয়েছে । কিন্তু দল মনে করছে, জনগণের ভোটে তাঁরাই জয়ী। আর এই দাবিকে সামনে রেখেই এক নতুন পন্থা নিল সিপিএম। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের খাতায় পরাজিত একাধিক সিপিএম প্রার্থীকে জয়ের সার্টিফিকেট দিল খোদ দলই। সঙ্গে তুলে দেওয়া হয়, একেবারে জয়ী পঞ্চায়েত সদস্যদের মতোই লেটারহেড। সেখানে লেখা, জনগণের ভোটে নির্বাচিত। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুরের তেমাথায় সোমবার সম্বর্ধনা দেওয়া হয়েছে এই বিধানসভা এলাকার বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৮ জন সিপিএম প্রার্থীকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে জনগণের পঞ্চায়েত। কিন্তু হঠাৎ কেন এই ভাবনা ? সিপিএমের দাবি, অনেক জায়গাতেই তাদের জোর করে হারিয়ে, জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে তৃণমূলকে (TMC)।
যেমন উত্তর কালিকাপুরের ৪৪ নম্বর বুথের মোট ভোটার ১ হাজার ৪২২। এবার সেখানে ভোট পড়েছে ১ হাজার ১৯৬ টি। কিন্তু জয়ী প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট দেখা যাচ্ছে ১ হাজার ৪৪৮ এবং ১ হাজার ৫২২। অর্থাৎ ফলাফলেই অসঙ্গতি ! এই উদাহরণ শুধু একটি নয়! সিপিএমের দাবি, কোথাও প্রদত্ত ভোটের চেয়ে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা বেশি হয়েছে। আবার কোনও বুথে যা ভোটারের সংখ্যা, তার থেকে ভোট পড়েছে অনেক বেশি। যেমন দক্ষিণ কালিকাপুরের ৫৬ নম্বর বুথে ভোটার সংখ্যা ১৪৯৬। কিন্তু ভোট পড়েছে ১ হাজার ৮৪৭ টি। আবার গণনার সময় দেখা গেছে, জয়ী প্রার্থীরা ভোট পেয়েছে ২ হাজার ১ এবং ২০০৭ টি। চাকারবেড়িয়া ৫১ নম্বর বুথে আবার ঠিক উল্টো ছবি! এখানে মোট ভোটার ১ হাজার ৩২৯। ভোট পড়েছে ১ হাজার ৪৭ টি। কিন্তু সেখানে জয়ী প্রার্থীদের ভোট কমে গেছে।
সিপিএমের অভিযোগ, কোথাও জয়ী সিপিএম প্রার্থীর সার্টিফিকেট কেড়ে নিয়ে সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে তৃণমূলের হাতে। আবার কোথাও জোর করে তাঁদের এজেন্টদের বের করে দিয়ে ভোটে জিতেছে তৃণমূল। সিপিএমের দাবি, একাধিক বুথে আখেরে জিতেছেন তাঁরাই। সব মিলিয়ে বাংলায় পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে বিতর্ক শেষ হয়েও, হচ্ছে না।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)