![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Corona Vaccination: কোভিশিল্ডের প্রথম-দ্বিতীয় ডোজের ব্যবধান বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি কেন্দ্রের
দেশে তীব্র ভ্যাকসিন সঙ্কটের মধ্যে এই প্রস্তাব দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি প্যানেল।
![Corona Vaccination: কোভিশিল্ডের প্রথম-দ্বিতীয় ডোজের ব্যবধান বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি কেন্দ্রের central government panel proposed extending the period between the first and second doses of Covishield. Corona Vaccination: কোভিশিল্ডের প্রথম-দ্বিতীয় ডোজের ব্যবধান বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি কেন্দ্রের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/10/3ca38492bd6ca140a24c33236ddebd11_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: কোভিশিল্ডের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের মধ্যের সময়সীমা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি প্যানেল। ওই প্যানেল প্রস্তাব দেয়, ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ ব্যবধান বাড়ানো যেতে পারে। দেশে তীব্র ভ্যাকসিন সঙ্কটের মধ্যে এই প্রস্তাব দেয় সরকারি প্যানেল। কোভিশিল্ড নিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রস্তাবে সম্মতি দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
তবে কেন্দ্রীয় সরকারি প্যানেল জানিয়েছে, কোভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে দুই ডোজের সময়সীমা বাড়ানো নিষ্প্রয়োজন। করোনা আক্রান্ত হলে ভ্যাকসিন পরে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ওই প্যানেলের তরফে। কেন্দ্রীয় সরকারি প্যানেল পরামর্শ দিয়েছে, সুস্থ হয়ে ওঠার ৬ মাস পর টিকা নেওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২২ মার্চ দুটি ডোজের মধ্যে সময়সীমা বাড়ানো নিয়ে একটি নির্দেশিকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। যেখানে বলা হয়, দু’টি ডোজের মধ্যে আট সপ্তাহ অর্থাৎ ৫৬ দিন তফাৎ রাখলে আরও ভাল ফল পাওয়া যাবে। তার আগে পর্যন্ত দুটি ডোজের মধ্যে তফাৎ ছিল ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৮ দিনের। এবার ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের বদলে ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহের ব্যবধান বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি দিল কেন্দ্রীয় সরকার। যদিও প্রথম থেকেই কোভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে দুটি টিকার ব্যবধান ৪ সপ্তাহই রাখা হয়েছে।
আজ কেন্দ্রীয় সরকারি প্যানেলের এই প্রস্তাব প্রসঙ্গে চিকিৎসক দীপ্তেন্দ্র সরকার বলেন, "এর মধ্যে নিশ্চয় কোনও যুক্তি রয়েছে। ল্যানসেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী কিন্তু ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত এর ইমিউনিটি থাকে কিন্তু তারপর কী হয় সেই ব্যাপারে কোম্পানির তরফে কিছু বলা হয়নি বলেই আমি জানি। তবে যারা এটা বলছেন, তাঁরা নিশ্চয় পরিসংখ্যান দেখেই বলছেন। আমার মনে হয়, ভ্যাকসিনের অপ্রতুলতা এটা করতে বাধ্য করছে বলে মনে হচ্ছে।" ডা. শিবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, "ইংল্যান্ড ১১ সপ্তাহের মাথাতেই দ্বিতীয় ডোজ নেওয়াকে সমর্থন জানাচ্ছে। এদিকে করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর যদি কারও শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যায় সেক্ষেত্রে ৬ মাস পর ভ্যাকসিন নিলেও চলে।"
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)