সুস্থ থাকতে গেলে ডায়েট প্ল্যান এমনভাবে করতে হবে, যাতে প্রত্যেকটি পুষ্টি উপাদান সমান ভাগে থাকে।
2/10
প্রোটিন, মিনারেল, ভিটামিন, ফ্যাট সহ নানা পুষ্টি উপাদান বয়স, ওজনের ভিত্তিতে খেতে হবে। অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পাশাপাসি পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রাখা বাঞ্চনীয়।
3/10
প্রতিদিন অন্তত ৩০ গ্রাম ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া বাধ্যতামূলক। কোষ্ঠাকাঠিন্য দূর করে ফাইবার। পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল এবং ডায়বেটিস।
4/10
৫ উপায়ে ফাইবার ডায়েটে যোগ করা যেতে পারে।
5/10
দিন শুরু করা যেতে পারে ওটমিল খেয়ে। দুধ, ড্রাই ফ্রুট, চিনি অথবা মধু মিশিয়ে ওট মিল বানানো যায়।
6/10
স্ন্যাকসে থাকুক ফল। আপেল, আঙুরের মতো ফল খাওয়া যেতে পারে। ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
7/10
সাধারণত ময়দা দিয়ে তৈরি রুটি খাওয়া হয়য। কিন্তু আটাতে তুলনায় রয়েছে বেশি পরিমাণে ফাইবার। তাই আটার তৈরি রুটি খেলে ফাইবারের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
8/10
যে কোনও ডাল বা মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। দুপুরে এবং রাতের খাবারে যোগ করলে পুষ্টির পরিমাণ বাড়াতে পারে।
9/10
শরবত নয়, গোটা কমলালেবু খাওয়া যেতে পারে। কমলা লেবুর শরবতে থাকে ০.৬ গ্রাম ফাইবার। গোটা ফলে রয়েছে ৩.৭ গ্রাম ফাইবার।
10/10
যে কোনও শাক যেমন কচুশাক, কলমি শাক, পুদিনা পাতা, পুঁইশাক, মূলো শাক, ডাঁটা শাক, লাউ ও কুমড়োর শাকে প্রচুর ফাইবার রয়েছে।