এক্সপ্লোর
Joint Pain in Winter: গাঁটের ব্যথা কেন দেখা দেয়? শীতের মরশুমে এই যন্ত্রণা থেকে আরাম পাবেন কীভাবে?
Health Tips: শীতের দিনে অন্যান্য মরশুমের তুলনায় আলস্য বেশি থাকে। ফলে সেভাবে আমরা হয়তো সবসময় হাঁটাচলার মধ্যে থাকি না। আর এই আড়ষ্টতার জেরেও বাড়তে পারে গাঁটে ব্যথার সমস্যা।

প্রতীকী ছবি, ছবি সূত্র- পিক্সেলস
1/10

শীতের মরশুমে জয়েন্ট পেন বা গাঁটের ব্যথা বাড়তে পারে। এক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে আপনি উপকার পাবেন। ব্যথা দূর হবে। কী কী করবেন, জেনে নেওয়া যাক।
2/10

শীতের মরশুমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন 'জয়েন্ট' অংশ বিশেষ করে যেখানে হাড় যুক্ত থাকে সেখানে ব্যথা অর্থাৎ জয়েন্ট পেন বৃদ্ধি পায়। অনেকসময় পেশীতে বেকায়দায় টান ধরলেও এই গাঁটে ব্যথার সমস্যা বাড়তে পারলে। পেশী শক্ত হয়ে গেলে অর্থাৎ মাসল স্টিফ হয়ে গেলে গাঁটের ব্যথা বাড়তে পারে।
3/10

শীতের দিনে অন্যান্য মরশুমের তুলনায় আলস্য বেশি থাকে। ফলে সেভাবে আমরা হয়তো সবসময় হাঁটাচলার মধ্যে থাকি না। আর ঠান্ডা আবহাওয়া আমাদের শরীরকে আরও জবুথবু করে দেয়। আর এই আড়ষ্টতার জেরেও বাড়তে পারে গাঁটে ব্যথার সমস্যা।
4/10

হাঁটাচলার মধ্যে থাকুন- শীতকালে শরীরচর্চা করতে আলস্য লাগে বেশিরভাগেরই। তবে এটা করলে আপনার শরীর আরও জবুথবু হয়ে যাবে। অন্তত হাঁটাচলার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। নাহলে আপনার পেশী শক্ত হয়ে যাবে যাকে বলে মাসল স্টিফ।
5/10

মাসল স্টিফনেসের সমস্যা দেখা দিলে সারা শরীরে সাবলীল ভাবে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে না। আর একই সঙ্গে আপনার 'গাঁটে ব্যথা' বৃদ্ধি পাবেন। তাই নিজের শরীরকে সক্রিয়, সচল অর্থাৎ অ্যাক্টিভ রাখুন।
6/10

ঠান্ডা আবহাওয়া ব্যথা বাড়ে- একটু বয়স হলে দেখা যায় ঠান্ডা আবহাওয়ায় গাঁটে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে হাঁটু, কোমর, হাতের জয়েন্টে তীব্র যন্ত্রণা অনুভব করেন অনেকে। শীতের মরশুমে তাই একটু সাবধানে, সতর্ক থাকুন। ব্যবহার করুন গরম পোশাক। বাইরের ঠান্ডা আবহাওয়া সেভাবে অনুভূত না হলে ব্যথার থেকে রক্ষা পাবেন আপনি।
7/10

যদি আপনি খুব শীতের অঞ্চলের বাসিন্দা হন, তাহলে ঘরের ভিতরের আবহাওয়া গরম রাখার চেষ্টা করুন। এর ফলের গাঁটের যন্ত্রণা থেকে অনেকটা উপকার পাবেন। ঠান্ডা আবহাওয়ায় থাকলে যেকোনও ধরনের ব্যথাই বৃদ্ধি পায়।
8/10

অতিরিক্ত ওজনের ফলেও বাড়ে গাঁটে ব্যথা- আপনার ওজন যদি যা হওয়ার তার তুলনায় বেশি হয় তাহলে শরীরের উপর, বলা ভাল হাড়ের উপর চাপ পড়ে। একইভাবে বেশি ওজনের ভার পড়ে পেশী এবং শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট বা গাঁট অংশে। তার ফলে ব্যথা বাড়তে পারে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।
9/10

ওজন ঠিক রাখতে চাইলে আপনাকে নজর দিতে হবে খাওয়া-দাওয়ার দিকেও। ক্যালসিয়াম, মিনারেলস, প্রোটিন, ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। যেসব খাবার ওজন বৃদ্ধি করে সেগুলি এড়িয়ে চলুন। এর সঙ্গে চালু থাকুক শরীরচর্চা। তাহলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন এবং কমবে গাঁটের ব্যথা।
10/10

হাইড্রেটেড থাকুন এবং ভিটামিন ডি- এর ঘাটতি হতে দেবেন না- শরীরে জলের ঘাটতি হতে দেওয়া যাবে না। কারণ ডিহাইড্রেশন হলে আপনার মাসল স্টিফনেস এবং জয়েন্ট পেন- এই জাতীয় সমস্যা বাড়তে পারে। তাই পরিমিত জল খাওয়া প্রয়োজন। এর পাশাপাশি ভিটামিন ডি- এর পরিমাণ শরীরে ঠিকভাবে বজায় রয়েছে কিনা সেদিকে নজর দিতে হবে। কারণ এই ভিটামিন হাড়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। একইভাবে আমাদের শরীরের বিভিন্ন পেশী যাতে সঠিকভাবে কাজ করে সেদিকেও নজর রাখে ভিটামিন ডি।
Published at : 30 Nov 2023 08:51 AM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
খবর
আইপিএল
Advertisement
ট্রেন্ডিং
