এক্সপ্লোর
Wonders of Natural World: কনিষ্ঠতম আগ্নেয়গিরি, দুধসাদা ঝরনা, প্রকৃতির এই সাত আশ্চর্য সৃষ্টি না দেখলেই নয়
Science News: জীবিত কালে একবার না দেখলেই নয় এই প্রকৃতির এই সপ্তম আশ্চর্য। ছবি: পিক্সাবে।
ছবি: পিক্সাবে।
1/10

আগ্রার তাজমহল থেকে মিশরের পিরামিড, পৃথিবীর বুকে দেখে আশ্চর্য হওয়ার জিনিসের অভাব নেই। কিন্তু এ সবই মানুষের তৈরি। ছবি: পিক্সাবে।
2/10

পৃথিবীর বুকে এমনও অনেক কিছু রয়েছে, যাতে মানুষের কোনও অবদান নেই। প্রকৃতিই ঢেলে সাজিয়েছে তার সৃষ্টিকে। ছবি: পিক্সাবে।
3/10

পৃথিবীতে বিরাজমান এমনই কিছু প্রাকৃতিক আশ্চর্য রয়েছে। সবক’টির নাম জানেন তো! ছবি: পিক্সাবে।
4/10

মাউন্ড এভারেস্ট: ভূখণ্ড জুড়ে রাজকীয় উপস্থিতি। একবার তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নেওয়া যায় না। পৃথিবীর মাটিতে গজিয়ে ওঠা সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট এভারেস্টের মহিমা এমনই। হাওয়াইয়ের মাউন্ট কিয়ার উচ্চতা যদিও বেশি, কিন্তু তার অধিকাংশই জলের নিচে। তাই হিমালয় পর্বতমালার অংশ মাউন্ট এভারেস্ট প্রকৃতির বেনজির সৃষ্টি। ছবি: পিক্সাবে।
5/10

পারিকুতিন আগ্নেয়গিরি: সবুজে ঘেরা চারিদিক। মাঝখানে কাপ উল্টে রাখা আছে বলে মনে হবে একঝলক দেখলে। মেক্সিকোর পারিকুটিন আগ্নেয়গিরির জন্ম ১৯৪৩ সালে। সেটি উত্তর গোলার্ধের সর্বকনিষ্ঠ আগ্নেয়গিরি। প্রথম ন’বছর অগ্ন্যুৎপাত ঘটলেও, এখন শান্ত। জমে থাকা লাভা দেখতে ভিড় করেন দলে দলে পর্যটকেরা। ছবি: পিক্সাবে।
6/10

দ্য গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন: ছোটবেলায় পাঠ্যবইয়ে প্রথম পরিচয়। ইন্টারনেটের দৌলতে এখন খুঁটিনাটি নখদর্পণেই। আমেরিকার অ্যারিজোনা প্রদেশের দ্য গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গিরিখাত একবার না দেখলেই নয়। কোটি কোটি বছর ধরে কলোরাডো নদীর ধাক্কায় পাথর ক্ষয়ে ক্ষয়ে ওই গিরিখাতের সৃষ্টি। ছবি: পিক্সাবে।
7/10

ভিক্টোরিয়া ফলস: পৃথিবীর বৃহত্তম ঝরনা। সব মিলিয়ে প্রস্থ ১ হাজার ৭০৮ মিটার, উচ্চতা ১০৮ মিটার। জাম্বিয়া এবং জিম্বাবোয়ের মধ্যিখানে অবস্থান ভিক্টোরিয়া ফলসের। এই ঝরনা থেকেই জাম্বেজি নদীর সৃষ্টি। ছবি: পিক্সাবে।
8/10

রিও দি জেনিরো হারবার: ব্রাজিলেন দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। গুয়ানাবরা বে নামেও পরিচিত দ্য হারবার অফ রিও দি জেনিরো। পাহাড়ে ঘেরা চারিদিক, মধ্যিখানে জল। দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। ছবি: পিক্সাবে।
9/10

দ্য গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ: বিশ্বের বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর। ২ হাজার ৯০০ ছোট ছোট প্রবাল প্রাচীর জুড়ে ৯০০টি দ্বীপের সৃষ্টি হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের দ্য গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রে অদ্ভুত বৈচিত্র লক্ষ্য করা যায় এখানে। ছবি: পিক্সাবে।
10/10

নর্দার্ন লাইটস: সমুদ্রে বা ভূপৃষ্ঠের উপরেই নয়, মেরু অঞ্চলে রাতের আকাশ দেখেও অভিভূত হয়ে যান অনেকে। কারণ সেখানে রাতের আকাশে সবুজ-নীল মেরুজ্যোতি দেখা যায়। সাধারণত সৌরঝড় থেকে নির্গত ইলেকট্রন এবং প্রোটন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে এলে, বায়ুমণ্ডলের উপরিস্তরের গ্যাসের সঙ্গে তাদের ঘষা লাগে। তা থেকেই আগুনের ফুলকির মতো আলোর ছটা তৈরি হয়। একই সময়ে এমন লক্ষ লক্ষ ফুলকি তৈরি হলে, তা মেরুজ্যোতির আকার ধারণ করে, যা চোখের সামনে কার্যতই নেচে বেড়ায়। ছবি: পিক্সাবে।
Published at : 03 Jan 2024 06:44 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement























