এক্সপ্লোর
Jupiter's Moon IO: দু’দিকের টানাপোড়েনে ছিন্নভিন্ন হওয়ার জোগাড়, বৃহস্পতির এই উপগ্রহের ক্লোজআপ ছবি তুলল NASA
IO Closeup Shots: একেবারে কাছ থেকে তোলা হল ছবি। বৃহস্পতির উপগ্রহের আসল রূপ এল সামনে। ছবি: নাসা।

ছবি: নাসা।
1/10

পৃথিবীর উপগ্রহে পদার্পণ ঘটে গিয়েছে। একই সঙ্গে বৃহস্পতির উপগ্রহের আশপাশেও চলছে ঘোরাফেরা। এবার একেবারে সামনে থেকে বৃহস্পতির উপগ্রহের ছবি তুলে আনল আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA. ছবি: নাসা।
2/10

এই নিয়ে গত দুই মাসে দ্বিতীয় বার বৃহস্পতির উপগ্রহের একেবারে কাছাকাছি পৌঁছনো হল। NASA-র Juno মহাকাশযান বৃহস্পতির উপগ্রহ IO-র ক্লোজ-আপ ছবি তুলেছে। ছবি: নাসা।
3/10

NASA-র Southwest Research Institute IO-র বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছে, যা একেবারে কাছ থেকে তোলা হয়েছে। এমনিতে পাতাললোক বলে উল্লেখ করা হলেও, ছবিতে একেবারে শান্তরূপেই দেখা গিয়েছে IO-কে। ছবি: নাসা।
4/10

ধাপে ধাপে IO-র কাছাকাছি পৌঁছয় Juno. সেই ভিডিও-ও ক্যামেরাবন্দি করে Juno, যা ভিডিও হিসেবে তুলে ধরেছেন বিজ্ঞানীরা। ২০১১ সালে Juno-র উৎক্ষেপণ হয়। ২০১৬ সালে সেটি বৃহস্পতকে ঘিরে থাকা কক্ষপথে প্রবেশ করে। ছবি: নাসা।
5/10

প্রত্যেক বার যখন বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করছিল Juno, দৈত্যাকার গ্রহের একেবারে মেরুপ্রদেশের কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছিল। তার পর আবার সরে যেত দূরে। ২০২১ সালে বৃহস্পতির উপর অনুসন্ধান শেষ হয় মহাকাশযানটির। ছবি: নাসা।
6/10

এর পর, সৌরজগতে থাকা বৃহদাকার উপগ্রহগুলির উপর নজরদারি চালানোর কাজে নিযুক্ত করা হয় Juno-কে। IO-এই বৃহদাকার উপগ্রহের মধ্যে পড়ে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম বার IO থেকে মাত্র ১৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে পৌঁছে যায় Juno. ছবি: নাসা।
7/10

সম্প্রতি IO-কে ৫৮তম বার প্রদক্ষিণ করেছে Juno. সেই কাছাকাছি অবস্থান থেকেই ছবি তোলা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাতেই কাছ থেকে IO-কে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে। ছবি: নাসা।
8/10

মহাশূন্যে একেবারে বিপজ্জনক জায়গায় অবস্থান IO-র। বৃহস্পতি এবং তার আর এক উপগ্রহ ইউরোপার মাঝামাঝি, উচ্চ অভিকর্ষীয় স্থানে অবস্থান। ফলে দুই দিক থেকে ক্রমাগত টানাপোড়েন চলে। ছবি: নাসা।
9/10

বৃহস্পতি এবং ইউরোপার টানে IO-র অন্তঃস্থল কার্যতই ছিটকে বেরিয়ে আসার জোগাড়। এর ফলে সেখানে অগ্ন্যুৎপাত, লাভার উদগীরণ চলতেই থাকে। তবে এই টানাপোড়েনের প্রভাব আজও ক্যামেরাবন্দি করা যায়নি। ছবি: নাসা।
10/10

বিজ্ঞানীদের মতে, IO-র অন্তঃস্থলে লাভার সাগর রয়েছে। IO-কে পর্যবেক্ষণ করতে আপাতত Juno-ই ভরসা বিজ্ঞানীদের। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত IO-কে পর্যবেক্ষণ করবে Juno. তার পর যদি আর প্রয়োজন না পড়ে, সেক্ষেত্রে Juno-কে বৃহস্পতির বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করানো হবে। ছবি: নাসা।
Published at : 07 Feb 2024 08:18 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
আইপিএল
জেলার
আইপিএল
ক্রিকেট
Advertisement
ট্রেন্ডিং
