আবার এমন যদি পরিস্থিতি হয় যে গন্ডগোলের জন্য ব্যাঙ্ক বা গ্রাহক কেউই দায়ী নন, তাহলে গ্রাহক যদি ৭ দিনের মধ্যে ব্যাঙ্ককে গন্ডগোলের ব্যাপারে জানান, তাহলে ব্যাঙ্ক তাঁর সমস্যার সমাধান বার করবে।
2/6
আবার গ্রাহক যদি কোনও ভুল করে বসেন, যেমন ভুল করে নিজের গোপন তথ্য কারও কাছে ফাঁস করে দিলেন, তাহলে তখনই তাঁর ব্যাঙ্কে সে কথা জানাতে হবে। তা না হলে জালিয়াতি হলে তার দায় সম্পূর্ণই গ্রাহকের ওপর বর্তাবে।
3/6
ব্যাঙ্কের তরফে গাফিলতি, জালিয়াতি বা এ ধরনের যে কোনও কাজকর্মের দায়িত্ব পুরোপুরি বর্তায় তাদের। এটিএম থেকে টাকা তোলার সময় গ্রাহকের যদি টাকা কাটা হয় তাহলে ৩টি কর্মদিবসের মধ্যে গ্রাহক ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাহলে ওই টাকা তাঁকে ফেরত দেওয়া ব্যাঙ্কের দায়িত্বের মধ্যে পড়বে।
4/6
কে নেবে এই জালিয়াতির দায়, চলুন দেখে নিই।
5/6
কিন্তু এই সব জালিয়াতির জন্য দায়ী কারা। গ্রাহকরা দোষ দেন ব্যাঙ্ককে। আবার গ্রাহকদের গাফিলতির দায়ও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
6/6
এটিএম থেকে টাকা তোলা বা রাখা যত বাড়ছে তত বাড়ছে কিছু না কিছু সমস্যা। কখনও দেখা যাচ্ছে টাকা তোলার সময় টাকা কেটে নেওয়া হচ্ছে, আবার কখনও হচ্ছে জালিয়াতি।