Bengal vs Haryana: কল্যাণীর সবুজ পিচেই হরিয়ানা বধের ছক, দলে ঢুকে পড়লেন অনূর্ধ্ব ১৯ দলের তরুণ পেসার
Ranjit Trophy: রঞ্জিতে এটা বাংলার জন্য ডু অর ডাই ম্য়াচ। অনুষ্টুপ মজুমদারদের ম্যাচ বাকি হরিয়ানা ও পাঞ্জাবের সঙ্গে। দুটি ম্যাচ সরাসরি জিতলে বাংলা ২৬ পয়েন্টে শেষ করবে বাংলা।
কল্যাণী: হরিয়ানার বিরুদ্ধে আগামী ২৩ জানুয়ারি থেকে রঞ্জি ট্রফির (Ranji Trophy) ম্য়াচে খেলতে নামবে বাংলা। ইডেন গার্ডেন্সের আগামী ২২ জানুয়ারি ভারত বনাম ইংল্যান্ড প্রথম টি-টােয়েন্টি ম্য়াচ। তার জন্যই ইডেনে নয়, বাংলার ম্য়াচ হবে কল্যাণীতে। আর সেই ম্য়াচের দল ঘোষণা করে ফেলল ক্রিকেট অ্য়াসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল। কল্যাণীর সবুজ ঘাসের পিচের কথা মাথায় রেখে দলে নেওয়া হয়েছে অনূর্ধ্ব ১৯ বাংলা দলের তরুণ পেসার বিশাল ভাটিকে। এছাড়াও সুযোগ পেয়েছেন অঙ্কুর চট্টোপাধ্যায়।
রঞ্জিতে এটা বাংলার জন্য ডু অর ডাই ম্য়াচ। অনুষ্টুপ মজুমদারদের ম্যাচ বাকি হরিয়ানা ও পাঞ্জাবের সঙ্গে। দুটি ম্যাচ সরাসরি জিতলে বাংলা ২৬ পয়েন্টে শেষ করবে বাংলা। সেক্ষেত্রে হরিয়ানা বা কেরলের মতো দল বাকি ম্যাচ থেকে পুরো পয়েন্ট না পেলে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে যাবে বাংলা। এই পরিস্থিতিতে কল্যাণীতে পেস নির্ভর পিচের কথা মাথায় রেখেই তরুণ পেসার বিশাল ভাটিকে দলে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া মহম্মদ শামিকে পাওয়া যাবে না। ভারতীয় দলের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে খেলতে চলেছেন শামি। আবার আকাশ দীপও চোটের জন্য দলের বাইরে। গোটা মরশুমেই হয়ত তাঁকে পাওয়া যাবে না। যা বাংলা দলের জন্য ধাক্কা। এই পরিস্থিতিতে পেস বোলিং বিভাগকে নেতৃত্ব দেবেন মুকেশ কুমার। এছাড়াও বোলিং বিভাগে রয়েছেন সূরজ সিন্ধু জয়সওয়াল ও মহম্মদ কাইফ।
ম্য়াচে সুদীপ চট্টোপাধ্যায়কে দলে রাখা হয়েছে। কিন্তু তাঁর খেলার সম্ভাবনা বেশ ফিফটি ফিফটি। আগের ম্য়াচে খেলার সময় মাঠেই চোট পেয়েছিলেন সুদীপ। কতটা ফিট থাকবেন ম্যাচের সময় তার ওপর নির্ভর করেই একাদশে সুযোগ দেওয়া হবে সুদীপকে।
সিএবি অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা স্কুল টুর্নামেন্ট শুরু
শুরু হল সিএবির অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা স্কুল টুর্নামেন্ট। সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় ও মহিলা ক্রিকেটের কিংবদন্তি ঝুলন গোস্বামী উপস্থিত ছিলেন এদিন। ঝুলন প্রত্যেক প্লেয়ারের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন ও আগাম শুভেচ্ছা জানান। রাজস্থান ক্লাবের মাঠে এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছে মোট ৮টি স্কুল।
ঝুলন বলেন, ''এমন টুর্নামেন্টের সবার মাঝে আসতে পেরে আমি খুব খুশি। বাংলার মহিলা ক্রিকেট এখন অনেক উন্নতি করেছে। এই অনূর্ধ্ব ১৬ টুর্নামেন্ট ভবিষ্যতের অনেক ক্রিকেটারকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে উঠে আসতে সাহায্য করবে। প্রত্যেককে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।''