WB ByPoll:পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতেই ভোটারদের নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকে মাতব্বরি
ABP Ananda LIVE: পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর (central force)উপস্থিতিতেই ভোটারদের নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকে মাতব্বরি। বিতর্কে রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের (Raiganj By POll)তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণীর দাদা পাপ্পু কল্যাণী। ভোটারদের নিয়ে অবাধে একেবারে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছেন তিনি। একবার নয়, বারবার। বুধবার রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে এ ছবি দেখা গেল করোনেশন হাই স্কুলের ১৪১ নম্বর বুথে।
গতকাল মদন মিত্র বলেছিলেন, জয়ন্ত সিংকে তিনি ঘনিষ্ঠভাবে চেনেন, কিন্তু তিনি জয়ন্ত তাঁর ঘনিষ্ঠ নন। যদিও ফুটেজে আড়িয়াদহের তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবের ক্লাবেরই একটা অনুষ্ঠানে, জয়ন্ত সিংয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে দেখা গিয়েছিল এই মদন মিত্রকেই! যেখানে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধি এবং থানার আইসির সামনেই, জয়ন্ত সিংকে গলায় মালা পরিয়ে রীতিমতো সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল! আড়িয়াদহকাণ্ডে মূলত অভিযুক্ত জয়ন্ত রায়ের নাম এই মুহূর্তে শিরোনামে। যার বিরুদ্ধে আগেও মারধরের অভিযোগ এসেছে। এবার কাঠগড়ায় শাসকদলের এই কর্মী। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই শাসকদলে শুরু হয়েছে দায় ঠেলাঠেলি। এমনিতেই বেধড়ক মারধরের ঘটনা উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। প্রশ্ন তুলেছে বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্বও। এদিকে এমন এক পরিস্থিতিতে ঘনিষ্ঠ জয়ন্তের একের পর অত্যাচার ফাঁস, দায় এড়ানোর মরিয়া চেষ্টায় কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র ।জয়ন্ত-'ঘনিষ্ঠতার' ছবি প্রকাশ্যে আসার পরেও ঘনিষ্ঠ নয় বলে দাবি মদনের। জয়ন্ত-বাহিনীকে চেনার কথা স্বীকার করেও ঘনিষ্ঠ নেই বলে দাবি জানিয়েছেন তিনি। গ্যাং-জয়ন্তের ত্রাসের জন্য পুলিশকেই দায়ী করে দূরত্ব তৈরির মরিয়া চেষ্টা। প্রতিবাদ করলেই খুন হয়ে যাব, বলছেন খোদ কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে মন্ত্রীদের একাংশেরও যোগাযোগের বিস্ফোরক অভিযোগ।