Honda Shine: টিভিএস স্পোর্টস বা হিরো স্প্লেন্ডার নয়, চমক দেবে হোন্ডার এই ১০০ সিসির বাইক, সস্তায় পাবেন দারুণ মাইলেজ
Honda Shine 100 DX: নতুন হোন্ডা শাইন এখন একটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল এলসিডি ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারের সঙ্গে এসেছে যা এই সেগমেন্টের একটি নতুন ও বিশেষ ফিচার্সের মধ্যে পড়ে।

Honda Shine 100 DX Launched: হোন্ডা তাদের সবথেকে সাশ্রয়ী মূল্যের ও জনপ্রিয় বাইক হোন্ডা শাইন ১০০-র একটি নতুন মডেল ভারতের বাজারে আনতে চলেছে। এটি একটি নতুন ও প্রিমিয়াম সংস্করণ। নতুন ডিজাইন, উন্নত ফিচার্স ও তরুণ রাইডারদের পছন্দের রঙ সহ হোন্ডা শাইন ১০০ ডিএক্স বাজারে আনা হয়েছে।
হোন্ডা শাইন ১০০ ডিএক্সের লুক সম্পর্কে বলতে গেলে এতে রয়েছে একটি বড় মাপের জ্বালান ট্যাঙ্ক যা এই বাইকটিকে আগের তুলনায় আরও পেশিবহুল ও স্টাইলিশ দেখায়। এছাড়াও এতে দেওয়া হয়েছে বোল্ড গ্রাফিক্স, ক্রোম হেডলাইট কাউল আর ক্রোম হিট শিল্ডও যা একে একটা প্রিমিয়াম লুক এনে দেয়। আর এই বাইকের বাজেটের সঙ্গে তুলনা করলে এর ফিচার্সগুলি আরও উন্নত বলে মনে হয়।
হোন্ডা শাইন ১০০ ডিএক্সের ফিচার্স
নতুন হোন্ডা শাইন এখন একটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল এলসিডি ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারের সঙ্গে এসেছে যা এই সেগমেন্টের একটি নতুন ও বিশেষ ফিচার্সের মধ্যে পড়ে। এতে থাকা ডিজিটাল মিটারে স্পষ্টভাবে গতি, জ্বালানির স্তর এবং গিয়ারের অবস্থানের মত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রাইডারকে প্রদর্শন করে যা বাইকটিকে আরও প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত ও আধুনিক করে তোলে।
বাইকের ইঞ্জিন ও শক্তি
ইঞ্জিন সম্পর্কে বলতে গেলে হোন্ডা শাইন ১০০ ডিএক্সে একই পুরনো ৯৮.৩৩ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে, যা ৭.২৮ বিএইচপি শক্তি ও ৮.০৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনে আবার ৪ স্পিডের ম্যানুয়াল গিয়ারবক্স রয়েছে। এই বাইকটি কেবল শহরের ট্রাফিকের মধ্যেই ভাল পারফর্ম করে এমন নয়, গ্রামের রাস্তাতেও দারুণ মাইলেজ দেয়।
নিরাপত্তা ও আরামের দিক থেকে হোন্ডা শাইন ১০০ ডিএক্স বাইকে একটি স্টিলের ফ্রেমের চেসিস রয়েছে যা একে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি এতে টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট সাসপেনশন, ৫ স্টেপের অ্যাডজাস্টেবল রিয়ার শক ও ১৭ ইঞ্চির টিউবলেস টায়ার সহ অ্যালয় হুইলও রয়েছে। আর এই সমস্ত ফিচার্সের কারণে এই বাইকটি একটি আরামদায়ক, নিরাপদ ও আড়ম্বরপূর্ণ হয়ে ওঠে।
হোন্ডা ছাড়া হিরোর প্যাশন প্লাসের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে ভারতের বাজারে। আর এর মূল কারণ হল এই বাইকটিতে দুর্দান্ত মাইলেজ পাওয়া যায়। আর এই বাইকের মেনটেন্যান্স খরচও অনেক কম। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে যখন পেট্রোলের দাম আকাশ ছুঁয়েছে, তখন এই বাইক একটি সস্তা ও সাশ্রয়ী মূল্যের বাইকের বিকল্প হয়ে উঠেছে।





















